বেসরকারি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার বিষয়টি সাময়িক বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আমিনুল ইসলাম রাজু। আগামী মঙ্গলবার থেকে আগের সময়সূচি অনুযায়ী ক্লাস শুরু হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আমিনুল ইসলাম রাজু এ একথা বলেন।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন করে আসছিলেন। এ রকম উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল শুক্রবার (২৩ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণাটি সাময়িক। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিশ্ববিদ্যালয় শিগগিরই খুলে দেওয়া হবে।
আমিনুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল সোমবার জন্মাষ্টমীর ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। এর পরের দিন মঙ্গলবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে। সব ক্লাস আগের সময়সূচি অনুযায়ী চলবে।
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা কয়েক দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তাঁরা দাবি তোলেন। এর পরই উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪
বেসরকারি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার বিষয়টি সাময়িক বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আমিনুল ইসলাম রাজু। আগামী মঙ্গলবার থেকে আগের সময়সূচি অনুযায়ী ক্লাস শুরু হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আমিনুল ইসলাম রাজু এ একথা বলেন।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন করে আসছিলেন। এ রকম উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল শুক্রবার (২৩ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণাটি সাময়িক। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিশ্ববিদ্যালয় শিগগিরই খুলে দেওয়া হবে।
আমিনুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল সোমবার জন্মাষ্টমীর ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। এর পরের দিন মঙ্গলবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে। সব ক্লাস আগের সময়সূচি অনুযায়ী চলবে।
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা কয়েক দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তাঁরা দাবি তোলেন। এর পরই উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এমন সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।