মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির পদত্যাগ বাতিলসহ ৫ দফা দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
শনিবার দুপুর সাড়ে তিনটায় হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ভিসির পদত্যাগের সংবাদ শুনে পদত্যাগ বাতিল, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের ডিজি হেল্থ থেকে রেজিস্ট্রেশন দেয়া, ইউনানী বিভাগের সভাপতি খাইরুল আলমের পদত্যাগসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি প্রথম ভিসি স্যারের স্বপদে পুনঃবহাল নিশ্চিতকরণ এবং আগামী কর্মদিবস হতে অন ডিউটি নিশ্চিতকরণ। দ্বিতীয় ইউনানী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান খায়রুল আলমকে আগামীকাল সকাল ১০ টার মধ্যে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়ে সকল শিক্ষার্থীর সামনে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে এবং ক্ষমা চাইতে হবে৷ তৃতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক আগামীকাল সকাল ১০ টার মধ্যে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়ে ষড়যন্ত্রমূলক ক্ষমতার অপব্যাবহার করে ভিসি স্যারের পদত্যাগ করানোর কারণের লিখিত বিবৃতি দিতে হবে৷ চতুর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়ত্বশাসনের নিশ্চিতকরণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের ক্ষমতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ক্ষমতা হিসাবে নিশ্চিত করতে হবে এবং বোর্ড অব ট্রাস্টি কর্তৃক তার সিদ্ধান্ত বাতিল হলে সেটা বাতিলের যৌক্তিক লিখিত বিবৃতি দিতে হবে। পঞ্চম ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের সকল দাবি মেনে নিয়ে তাদের অধিকার নিশ্চিতকরণের বিবৃতি প্রদান করতে হবে।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে আব্দুল্লা ছাদ, আব্দুল্লাহ ফেরদৌস ও ইফাত জানান হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করা ভিসির পদত্যাগ ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে হয়েছে। ভিসির পদত্যাগ বাতিল সহ ১৭ দিন যাবত চালিয়ে যাওয়া আমাদের আন্দোলনের অংশ হিসাবে পাঁচ দফা দাবি বাস্তবায়নে কর্মসূচি ঘোষণা করে। আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
তবে এ বিষয়ে হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক পক্ষ থেকে কোষাধক্ষ্য প্রফেসর আবুল খায়ের জানান ভিসি ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ জমা দিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মূল ছিল তাদের রেজিস্ট্রেশন দ্রুত সময়ে দেয়া। তথ্য সূত্রে ৫৪ জন শিক্ষার্থী কে রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়েছে। ইউনিয়নী বিভাগের সভাপতি খায়রুল আলম কর্মস্থলে অনুপস্থিত বিষয়টি উনি নিজেই ভাল জানেন। এই বিষয়ে আমি অবগত নেই। পর্যায়কর্মে সকল জটিলতার অবসান হবে।
শনিবার, ৩১ আগস্ট ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির পদত্যাগ বাতিলসহ ৫ দফা দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
শনিবার দুপুর সাড়ে তিনটায় হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ভিসির পদত্যাগের সংবাদ শুনে পদত্যাগ বাতিল, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের ডিজি হেল্থ থেকে রেজিস্ট্রেশন দেয়া, ইউনানী বিভাগের সভাপতি খাইরুল আলমের পদত্যাগসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি প্রথম ভিসি স্যারের স্বপদে পুনঃবহাল নিশ্চিতকরণ এবং আগামী কর্মদিবস হতে অন ডিউটি নিশ্চিতকরণ। দ্বিতীয় ইউনানী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান খায়রুল আলমকে আগামীকাল সকাল ১০ টার মধ্যে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়ে সকল শিক্ষার্থীর সামনে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে এবং ক্ষমা চাইতে হবে৷ তৃতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক আগামীকাল সকাল ১০ টার মধ্যে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়ে ষড়যন্ত্রমূলক ক্ষমতার অপব্যাবহার করে ভিসি স্যারের পদত্যাগ করানোর কারণের লিখিত বিবৃতি দিতে হবে৷ চতুর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়ত্বশাসনের নিশ্চিতকরণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের ক্ষমতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ক্ষমতা হিসাবে নিশ্চিত করতে হবে এবং বোর্ড অব ট্রাস্টি কর্তৃক তার সিদ্ধান্ত বাতিল হলে সেটা বাতিলের যৌক্তিক লিখিত বিবৃতি দিতে হবে। পঞ্চম ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের সকল দাবি মেনে নিয়ে তাদের অধিকার নিশ্চিতকরণের বিবৃতি প্রদান করতে হবে।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে আব্দুল্লা ছাদ, আব্দুল্লাহ ফেরদৌস ও ইফাত জানান হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করা ভিসির পদত্যাগ ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে হয়েছে। ভিসির পদত্যাগ বাতিল সহ ১৭ দিন যাবত চালিয়ে যাওয়া আমাদের আন্দোলনের অংশ হিসাবে পাঁচ দফা দাবি বাস্তবায়নে কর্মসূচি ঘোষণা করে। আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
তবে এ বিষয়ে হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক পক্ষ থেকে কোষাধক্ষ্য প্রফেসর আবুল খায়ের জানান ভিসি ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ জমা দিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মূল ছিল তাদের রেজিস্ট্রেশন দ্রুত সময়ে দেয়া। তথ্য সূত্রে ৫৪ জন শিক্ষার্থী কে রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়েছে। ইউনিয়নী বিভাগের সভাপতি খায়রুল আলম কর্মস্থলে অনুপস্থিত বিষয়টি উনি নিজেই ভাল জানেন। এই বিষয়ে আমি অবগত নেই। পর্যায়কর্মে সকল জটিলতার অবসান হবে।