দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ্যে এলো জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য লাউঞ্জে প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন ইসলামী ছাত্র শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম। আলোচনা শেষে তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবির মেধার রাজনীতি করতে চায়।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শিবির ঢাবি শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি, ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কোনো প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত নয়। গণভ্যুত্থানের প্রত্যাশার আলোকে ছাত্ররাজনীতি গড়ে উঠবে। গত পনেরো বছরে ধরে ছাত্ররাজনীতির নামে জুলুমতন্ত্র চলে আসছে। আমরা এটার অবসান চাই। আমরা মেধার ভিত্তিতে রাজনীতি, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের রাজনীতি চাই।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইনক্লুসিভ ছাত্র রাজনীতি চাই। এখানে কোনো বিভাজন থাকবে না। শিক্ষার্থীরা তাদের কথা বলার অধিকার পাবে, স্বাধীনতা পাবে। প্রত্যেকেই তাদের আদর্শ চর্চা করবে কিন্তু কেউ কাউকে বলপ্রয়োগ করে চাপিয়ে দিতে পারবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতির সংস্কার কেমন হবে তা নিয়ে আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সব ছাত্রসংগঠনগুলোকে নিয়ে একটি পলিসি ডিসকাশনের আহ্বান করেছি। সেখানে ছাত্রসংগঠনগুলো তাদের মতামত তুলে ধরবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়াকে প্রাধান্য দেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনায় বসছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আলোচনার অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে সক্রীয় বিভিন্ন ছাত্ররাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও আলোচনায় বসেন তারা। প্রথম দফায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলসহ আরওে কয়েকটি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে বিশ্ববিদ্যালয়া প্রশাসন। দ্বিতীয় দফা আলোচনাসভায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশছাত্র ইউনিয়ন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ্যে এলো জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য লাউঞ্জে প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন ইসলামী ছাত্র শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম। আলোচনা শেষে তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবির মেধার রাজনীতি করতে চায়।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শিবির ঢাবি শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি, ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কোনো প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত নয়। গণভ্যুত্থানের প্রত্যাশার আলোকে ছাত্ররাজনীতি গড়ে উঠবে। গত পনেরো বছরে ধরে ছাত্ররাজনীতির নামে জুলুমতন্ত্র চলে আসছে। আমরা এটার অবসান চাই। আমরা মেধার ভিত্তিতে রাজনীতি, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের রাজনীতি চাই।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইনক্লুসিভ ছাত্র রাজনীতি চাই। এখানে কোনো বিভাজন থাকবে না। শিক্ষার্থীরা তাদের কথা বলার অধিকার পাবে, স্বাধীনতা পাবে। প্রত্যেকেই তাদের আদর্শ চর্চা করবে কিন্তু কেউ কাউকে বলপ্রয়োগ করে চাপিয়ে দিতে পারবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতির সংস্কার কেমন হবে তা নিয়ে আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সব ছাত্রসংগঠনগুলোকে নিয়ে একটি পলিসি ডিসকাশনের আহ্বান করেছি। সেখানে ছাত্রসংগঠনগুলো তাদের মতামত তুলে ধরবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়াকে প্রাধান্য দেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনায় বসছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আলোচনার অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে সক্রীয় বিভিন্ন ছাত্ররাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও আলোচনায় বসেন তারা। প্রথম দফায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলসহ আরওে কয়েকটি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে বিশ্ববিদ্যালয়া প্রশাসন। দ্বিতীয় দফা আলোচনাসভায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশছাত্র ইউনিয়ন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।