জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ফার্মেসি বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা দিতে আসার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক আসিফ আহমেদ অভিকে আটক করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।অভি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার সকালে পরীক্ষা দিতে এলে বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাকে ঘেরাও করে।এই পরিস্থিতিতে বিভাগের চেয়ারম্যান একটি কক্ষে অভিকে তালাবন্ধ করে রাখেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে অভির বিরুদ্ধে। তিনি সে সময় মেসে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের তথ্য উপাত্ত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, বিভাগের সেমিস্টার পরীক্ষা দিতে এলে শিক্ষার্থীরা অভিকে আটক করে। বিভাগের চেয়ারম্যান তাৎক্ষণিকভাবে তাকে নিরাপদে সরিয়ে নেন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে উপাচার্যের সম্মতিক্রমে তাকে পুলিশে হস্তান্তর করেছি।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানায় ওসি মো. এনামুল হক বলেন, অভিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কাছে সোপর্দ করেছে। অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুগ প্রক্রিয়ার তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ফার্মেসি বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা দিতে আসার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক আসিফ আহমেদ অভিকে আটক করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।অভি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার সকালে পরীক্ষা দিতে এলে বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাকে ঘেরাও করে।এই পরিস্থিতিতে বিভাগের চেয়ারম্যান একটি কক্ষে অভিকে তালাবন্ধ করে রাখেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে অভির বিরুদ্ধে। তিনি সে সময় মেসে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের তথ্য উপাত্ত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, বিভাগের সেমিস্টার পরীক্ষা দিতে এলে শিক্ষার্থীরা অভিকে আটক করে। বিভাগের চেয়ারম্যান তাৎক্ষণিকভাবে তাকে নিরাপদে সরিয়ে নেন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে উপাচার্যের সম্মতিক্রমে তাকে পুলিশে হস্তান্তর করেছি।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানায় ওসি মো. এনামুল হক বলেন, অভিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কাছে সোপর্দ করেছে। অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুগ প্রক্রিয়ার তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।