জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে বৃষ্টিতে ভিজে আমরণ অনশন শুরু করেছেন ৮ শিক্ষার্থী। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সশরীরে এসে আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ অনশনের সূচনা করেন আইন বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান জীম। পরে তার সঙ্গে যোগ দেন আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রেদোয়ানুল ইসলাম ও রেজোয়ান আহমেদ রিফাত এবং অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী আরমানুল ও রিফাত।
এছাড়া সোহরাওয়ার্দী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী হোসাইন এবং মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে আসা মাদ্রসা শিক্ষক তাকি উদ্দিনও তাতে শামিল হয়েছেন। এ কর্মসূচিতে এসে সংহতি প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রিফাত রশিদ ও হাসিব আল ইসলাম।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান জীম বলেন, জুলাই বিপ্লবে ১৬০০ এর উপরে শহীদ হয়েছে, ৩৩ হাজার মানুষ আহত হয়েছে, অসংখ্য মানুষ এখনো হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর ৮১ দিন অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীরা এখনো প্রকাশ্য দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সন্ত্রাসীদের এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রেপ্তারের আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই অনশন চলমান থাকবে।
শিক্ষার্থী রেজোয়ান বলেন, আমরা বিগত সময়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। এখনো তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।সন্ত্রাসীদের এমন আচরণ আমাদের কষ্ট দিচ্ছে খুব। আমরা চাই দ্রুত সময়ে তাদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
অর্থনীতি বিভাগের ২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী আরমানুল বলেন, জুলাই বিপ্লবে অংশ নেওয়া ছাত্রজনতা এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ছাত্রজনতার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে বৃষ্টিতে ভিজে আমরণ অনশন শুরু করেছেন ৮ শিক্ষার্থী। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সশরীরে এসে আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ অনশনের সূচনা করেন আইন বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান জীম। পরে তার সঙ্গে যোগ দেন আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রেদোয়ানুল ইসলাম ও রেজোয়ান আহমেদ রিফাত এবং অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী আরমানুল ও রিফাত।
এছাড়া সোহরাওয়ার্দী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী হোসাইন এবং মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে আসা মাদ্রসা শিক্ষক তাকি উদ্দিনও তাতে শামিল হয়েছেন। এ কর্মসূচিতে এসে সংহতি প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রিফাত রশিদ ও হাসিব আল ইসলাম।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান জীম বলেন, জুলাই বিপ্লবে ১৬০০ এর উপরে শহীদ হয়েছে, ৩৩ হাজার মানুষ আহত হয়েছে, অসংখ্য মানুষ এখনো হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর ৮১ দিন অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীরা এখনো প্রকাশ্য দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সন্ত্রাসীদের এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রেপ্তারের আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই অনশন চলমান থাকবে।
শিক্ষার্থী রেজোয়ান বলেন, আমরা বিগত সময়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। এখনো তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।সন্ত্রাসীদের এমন আচরণ আমাদের কষ্ট দিচ্ছে খুব। আমরা চাই দ্রুত সময়ে তাদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
অর্থনীতি বিভাগের ২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী আরমানুল বলেন, জুলাই বিপ্লবে অংশ নেওয়া ছাত্রজনতা এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ছাত্রজনতার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।