ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনায় ঘুমন্ত এক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
সোমবার রাত দেড়টার দিকে মূল ভবনের ২০৪ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
আহত মাসুদ রানা ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী। ঘটনার পর তাকে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
ওই কক্ষের বাসিন্দা শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের শিক্ষার্থী ফরহাদ জুবায়ের বলেন, “মাসুদ ভাই মশারি টাঙিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত দেড়টার দিকে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে তার মাথা কেটে যায়।
“মাথার দুই জায়গায় কেটে গেছে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে সিটি স্ক্যান করানো হয়। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার বলেছেন, তিনি আশঙ্কামুক্ত।”
জুবায়ের বলেন, “ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার বিষয়ে এর আগেও অনেকবার হল প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু হল প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেয়নি।”
একই হলের আরেক বাসিন্দা ফারহান সাইফুল বলেন, “কল্পনা করে দেখেন, আপনি ঘুমিয়ে আছেন আর হঠাৎ করে বড় সাইজের একটা পলেস্তারা খসে পড়লো আপনার মাথার উপর।
এটা কোনো অলৌকিক ঘটনা নয়, এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুহসীন হলের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।
উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আজ ঘুমের মধ্যে মাসুদ নামের একজনের ওপর পলেস্তারা খসে পড়লে তার মাথা ফেটে গেছে। আমি জানি না- কবে যে মুহসীন হল ধসে পড়া নিয়ে বিশাল সংবাদ ছাপাতে হয়!
ঘুমাতে গেলে সবসময় মনে হয়, কবে যেন ছাদ ধসে পড়ে আমার ওপর! এই অন্ধ প্রশাসনের হুঁশ কবে ফিরবে? নতুন বিল্ডিং কি আদৌও তুলবে?
জানতে চাইলে হল প্রাধ্যক্ষ মোহাম্মদ নাজমুল আহসান বলেন, “আমি নতুন প্রাধ্যক্ষ হয়েছি। আমি আমার জায়গা থেকে হলের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করার চেষ্টা করছি, শিক্ষার্থীরাও আমাকে সহযোগিতা করছেন।”
মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনায় ঘুমন্ত এক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
সোমবার রাত দেড়টার দিকে মূল ভবনের ২০৪ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
আহত মাসুদ রানা ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী। ঘটনার পর তাকে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
ওই কক্ষের বাসিন্দা শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের শিক্ষার্থী ফরহাদ জুবায়ের বলেন, “মাসুদ ভাই মশারি টাঙিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত দেড়টার দিকে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে তার মাথা কেটে যায়।
“মাথার দুই জায়গায় কেটে গেছে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে সিটি স্ক্যান করানো হয়। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার বলেছেন, তিনি আশঙ্কামুক্ত।”
জুবায়ের বলেন, “ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার বিষয়ে এর আগেও অনেকবার হল প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু হল প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেয়নি।”
একই হলের আরেক বাসিন্দা ফারহান সাইফুল বলেন, “কল্পনা করে দেখেন, আপনি ঘুমিয়ে আছেন আর হঠাৎ করে বড় সাইজের একটা পলেস্তারা খসে পড়লো আপনার মাথার উপর।
এটা কোনো অলৌকিক ঘটনা নয়, এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুহসীন হলের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।
উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আজ ঘুমের মধ্যে মাসুদ নামের একজনের ওপর পলেস্তারা খসে পড়লে তার মাথা ফেটে গেছে। আমি জানি না- কবে যে মুহসীন হল ধসে পড়া নিয়ে বিশাল সংবাদ ছাপাতে হয়!
ঘুমাতে গেলে সবসময় মনে হয়, কবে যেন ছাদ ধসে পড়ে আমার ওপর! এই অন্ধ প্রশাসনের হুঁশ কবে ফিরবে? নতুন বিল্ডিং কি আদৌও তুলবে?
জানতে চাইলে হল প্রাধ্যক্ষ মোহাম্মদ নাজমুল আহসান বলেন, “আমি নতুন প্রাধ্যক্ষ হয়েছি। আমি আমার জায়গা থেকে হলের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করার চেষ্টা করছি, শিক্ষার্থীরাও আমাকে সহযোগিতা করছেন।”