বিচার বহির্ভূত হত্যার প্রতিবাদ এবং নাগরিক অধিকার নিশ্চিতসহ নিরাপদ বাংলাদেশের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ‘হিউম্যান রাইটস সোসাইটি’ নামের একটি সংগঠন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত চত্বরে এ প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় তাদের প্ল্যাকার্ডে , ‘জবাব চাই, হত্যার বিচার চাই। স্টপ এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিং, টুডে তৌহিদুল টুমরো ইউ, রাইস ইন রেসিসটেন্স’—ইত্যাদি লেখা দেখা যায়।
সমাবেশে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান কায়েস বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শাসন অবসানের পরেও দেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনো ভাবেই কাম্য নয়। কুমিল্লায় তৌহিদুল হত্যাকাণ্ড দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধারাবাহিকতার একটি নজির। আমরা এই হত্যাকান্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই ও দেশে মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান করছি।’
শান্তা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমারা বিগত ফ্যাসিস্ট শাসনামলে দেখেছি অসংখ্য গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনা দেখেছি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি এখনও রয়ে গেছে যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।’
সংগঠনটির সদস্য ফারুক আহমেদ বলেন, ৫ আগস্টের পরে আমরা চেয়েছিলাম বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধ হবে কিন্তু এখন তার বিপরীত পরিবেশ। যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামকে তুলে নিয়ে কোন অধিকারে কোন আইনে তার উপর জুলুম চালানো হলো। এখনও কেনো বিচার বহির্ভূত হত্যা হয়? আমরা যে মানবাধিকার চেয়েছিলাম, যে সংস্কার চেয়েছিলাম তা পাচ্ছি না। ফ্যাসিস্টরা যে এখনও তাদের তৎপরতা চালাচ্ছে এটা কিভাবে হয়?
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হিউম্যান রাইটস সোসাইটি’র সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ মাসুদ বলেন, যুবদল নেতা তাওহিদুল ইসলাম হত্যাকাণ্ড সার্বজনীন মানবাধিকার আইন ও বাংলাদেশের সংবিধানের মানবাধিকার আইনের চরম লঙ্ঘন। আমরা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনারা আসুন, দেখুন, পর্যালোচনা করুন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড আর চলতে দেওয়া যায় না। আমরা সরকাসের কাছে ন্যায় এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিচার বহির্ভূত হত্যার প্রতিবাদ এবং নাগরিক অধিকার নিশ্চিতসহ নিরাপদ বাংলাদেশের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ‘হিউম্যান রাইটস সোসাইটি’ নামের একটি সংগঠন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত চত্বরে এ প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় তাদের প্ল্যাকার্ডে , ‘জবাব চাই, হত্যার বিচার চাই। স্টপ এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিং, টুডে তৌহিদুল টুমরো ইউ, রাইস ইন রেসিসটেন্স’—ইত্যাদি লেখা দেখা যায়।
সমাবেশে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান কায়েস বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শাসন অবসানের পরেও দেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনো ভাবেই কাম্য নয়। কুমিল্লায় তৌহিদুল হত্যাকাণ্ড দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধারাবাহিকতার একটি নজির। আমরা এই হত্যাকান্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই ও দেশে মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান করছি।’
শান্তা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমারা বিগত ফ্যাসিস্ট শাসনামলে দেখেছি অসংখ্য গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনা দেখেছি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি এখনও রয়ে গেছে যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।’
সংগঠনটির সদস্য ফারুক আহমেদ বলেন, ৫ আগস্টের পরে আমরা চেয়েছিলাম বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধ হবে কিন্তু এখন তার বিপরীত পরিবেশ। যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামকে তুলে নিয়ে কোন অধিকারে কোন আইনে তার উপর জুলুম চালানো হলো। এখনও কেনো বিচার বহির্ভূত হত্যা হয়? আমরা যে মানবাধিকার চেয়েছিলাম, যে সংস্কার চেয়েছিলাম তা পাচ্ছি না। ফ্যাসিস্টরা যে এখনও তাদের তৎপরতা চালাচ্ছে এটা কিভাবে হয়?
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হিউম্যান রাইটস সোসাইটি’র সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ মাসুদ বলেন, যুবদল নেতা তাওহিদুল ইসলাম হত্যাকাণ্ড সার্বজনীন মানবাধিকার আইন ও বাংলাদেশের সংবিধানের মানবাধিকার আইনের চরম লঙ্ঘন। আমরা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনারা আসুন, দেখুন, পর্যালোচনা করুন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড আর চলতে দেওয়া যায় না। আমরা সরকাসের কাছে ন্যায় এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি।