জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্য ও শিক্ষা বজায় রাখতে হবে বলেছেন কথা সাহিত্যিক ও বাংলাদেশ সংবাদ সংসার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদ।
রোববার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের ভূমিকা ও পরবর্তী করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্রিয়াশীল সংগঠন, শিক্ষক,কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে প্রোগামটি আয়োজিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল সংগঠনগুলোর মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, ছাত্র অধিকার পরিষদ,সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্য ও নেতৃবৃন্দরা।
মাহবুব মোর্শেদ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে অনেকেই নানা দাবিদাওয়ার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান দাবি করছে, যার মাঝে এমন বিভাজন দেখা যাচ্ছে যা ঐক্যের মূল মর্মকে আঘাত করে।”
তিনি আরো বলেন, “২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানে যারা কাঁধে কাঁধ রেখে কাজ করেছেন, তাদের মাঝে ভিন্ন মতাদর্শ ও দাবির কারণে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। যখন গণঅভ্যুত্থান সফল হয়, তখন প্রত্যেকেই দেশের গঠনের স্বপ্ন দেখেন ও নিজেদের দাবি জানাতে শুরু করেন। তবে আমাদের এই দাবির মধ্য দিয়ে ঐক্য যেন হারিয়ে না যায়, তা স্মরণে রাখতে হবে।”
মাহবুব মোর্শেদ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ শিক্ষাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষা। বিভিন্ন মতাদর্শ ও ভিন্নতার সত্ত্বেও আমাদের একত্রে থাকতে হবে। ভবিষ্যতে এমন কোনো পরিস্থিতি আসতে দেই না যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও ভোটাধিকার সীমিত থাকবে বা যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বাধীনতা হারিয়ে যাবে। সকলের প্রতিজ্ঞা থাকা উচিত, আমরা কখনোই ফ্যাসিবাদী বা কর্তৃতবাদী ব্যবস্থার দিকে ফিরে যাবো না।”
অনুষ্ঠানে জবি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঞ্চালনায় এবং সংগঠনটির সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের সম্পাদক মাহবুব রনি জবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জাহিদুল ইসলাম সাদেক এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরমান হাসান প্রমুখ।
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্য ও শিক্ষা বজায় রাখতে হবে বলেছেন কথা সাহিত্যিক ও বাংলাদেশ সংবাদ সংসার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদ।
রোববার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের ভূমিকা ও পরবর্তী করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্রিয়াশীল সংগঠন, শিক্ষক,কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে প্রোগামটি আয়োজিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল সংগঠনগুলোর মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, ছাত্র অধিকার পরিষদ,সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্য ও নেতৃবৃন্দরা।
মাহবুব মোর্শেদ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে অনেকেই নানা দাবিদাওয়ার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান দাবি করছে, যার মাঝে এমন বিভাজন দেখা যাচ্ছে যা ঐক্যের মূল মর্মকে আঘাত করে।”
তিনি আরো বলেন, “২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানে যারা কাঁধে কাঁধ রেখে কাজ করেছেন, তাদের মাঝে ভিন্ন মতাদর্শ ও দাবির কারণে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। যখন গণঅভ্যুত্থান সফল হয়, তখন প্রত্যেকেই দেশের গঠনের স্বপ্ন দেখেন ও নিজেদের দাবি জানাতে শুরু করেন। তবে আমাদের এই দাবির মধ্য দিয়ে ঐক্য যেন হারিয়ে না যায়, তা স্মরণে রাখতে হবে।”
মাহবুব মোর্শেদ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ শিক্ষাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষা। বিভিন্ন মতাদর্শ ও ভিন্নতার সত্ত্বেও আমাদের একত্রে থাকতে হবে। ভবিষ্যতে এমন কোনো পরিস্থিতি আসতে দেই না যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও ভোটাধিকার সীমিত থাকবে বা যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বাধীনতা হারিয়ে যাবে। সকলের প্রতিজ্ঞা থাকা উচিত, আমরা কখনোই ফ্যাসিবাদী বা কর্তৃতবাদী ব্যবস্থার দিকে ফিরে যাবো না।”
অনুষ্ঠানে জবি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঞ্চালনায় এবং সংগঠনটির সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের সম্পাদক মাহবুব রনি জবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জাহিদুল ইসলাম সাদেক এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরমান হাসান প্রমুখ।