বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য স্থাপন করতে দেয়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ হয়েছে বলেই ভাস্কর্য স্থাপন করতে দেয়া হয়নি বলে জানা গেছে। শনিবার (৯ জানুয়ারি) ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এই ভাস্কর্য স্থাপনের কাজ শুরু করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। এর আগে দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে সংবাদ সম্মেলন করে ভাস্কর্য নির্মাণের ঘোষণা দেয় তারা।
ভাস্কর্য নির্মাণের বিষয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করা প্রয়োজন। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করে শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গৌরবান্বিত করতে যাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে রোববার বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘অবিনশ্বর বঙ্গবন্ধু’ নামে ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করার ঘোষণা দেয় তারা। পাঁচ ফুট ভিত্তি ও আড়াই ফুট উচ্চতার এ ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছেন ভাস্কর রাশা ও উত্তম ঘোষ। এটি নির্মাণ করা হয়েছে গানমেটাল দিয়ে।
ঘোষণা অনুযায়ী বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে তারা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এটি স্থাপনের কাজ শুরু করে। এর আধা ঘণ্টা পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা এসে সেই কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে মঞ্চের সদস্যরা উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করতে কোন অনুমতি নেয়নি। এভাবে অপরিকল্পিতভাবে কোন কিছু নির্মাণ বা স্থাপন করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য যেকোন জায়গায় যে কোন অবস্থায় স্থাপন করা যায় না। এজন্য বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের অনুমতি নিতে হবে।
শনিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২১
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য স্থাপন করতে দেয়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ হয়েছে বলেই ভাস্কর্য স্থাপন করতে দেয়া হয়নি বলে জানা গেছে। শনিবার (৯ জানুয়ারি) ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এই ভাস্কর্য স্থাপনের কাজ শুরু করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। এর আগে দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে সংবাদ সম্মেলন করে ভাস্কর্য নির্মাণের ঘোষণা দেয় তারা।
ভাস্কর্য নির্মাণের বিষয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করা প্রয়োজন। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করে শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গৌরবান্বিত করতে যাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে রোববার বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘অবিনশ্বর বঙ্গবন্ধু’ নামে ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করার ঘোষণা দেয় তারা। পাঁচ ফুট ভিত্তি ও আড়াই ফুট উচ্চতার এ ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছেন ভাস্কর রাশা ও উত্তম ঘোষ। এটি নির্মাণ করা হয়েছে গানমেটাল দিয়ে।
ঘোষণা অনুযায়ী বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে তারা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এটি স্থাপনের কাজ শুরু করে। এর আধা ঘণ্টা পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা এসে সেই কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে মঞ্চের সদস্যরা উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করতে কোন অনুমতি নেয়নি। এভাবে অপরিকল্পিতভাবে কোন কিছু নির্মাণ বা স্থাপন করা যাবে না। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য যেকোন জায়গায় যে কোন অবস্থায় স্থাপন করা যায় না। এজন্য বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের অনুমতি নিতে হবে।