ক্যাম্পাস ও হল খুলে দিয়ে ক্লাস-পরীক্ষা স্বাভাবিক করা সহ ৮দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ।
বুধবার (১৩ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে সংগঠনের নেতাকর্মীরা এই কর্মসূচী পালন করেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমাইয়া সেতু বলেন, পারিবারিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী একাডেমিক কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ছে। অনেকে শহরের বাসা-মেস ছেড়ে দিয়ে গ্রামে পাড়ি জমিয়েছে। সকল শিক্ষার্থী শিক্ষার এই দায়িত্ব রাষ্ট্রকে বহন করতে হবে। নামে-বেনামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি নেওয়া বন্ধ করতে হবে। হল খুলে না দিয়ে বা আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত না করে পরীক্ষা নিয়ে রংপুর, রাঙামাটি সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বেকায়দায় ফেলা দেয়া হচ্ছে। তারা থাকবে কোথায় পরীক্ষা দিতে আসলে?
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করোনা ভ্যাক্সিন দিতে হবে। যদি আমাদের ৮ দফা দাবি মেনে না মানা হয় তাহলে আগামীদিনে আরো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ছাত্র ইউনিয়নের ঘোষিত ৮ দফা দাবির মধ্যে— করোনাকালীন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেতন-ফি মওকুফ করা, এসাইনমেন্টের নামে বিভিন্ন স্কুলে বিভিন্ন আদায়কৃত ফি ফেরত দেওয়া, নামে-বেনামে ফি আদায়কারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা, বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্যাম্পাস খোলার রোডম্যাপ ঘোষণা করা, সেশনজট রোধে দ্রুত এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা ও সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা, পাঠ্যপুস্তকে সাম্প্রদায়িকরণ বন্ধ করা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল খুলে দেয়া ও এলটমেন্ট কর এবং শিক্ষার্থীদের আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করে পরীক্ষা নেয়া, সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্যিক কোর্স বন্ধ করা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভ্যাক্সিন প্রদান করা।
ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জাহিনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি কে এম মুত্তাকী, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আসমানী আশা, কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমাইয়া সেতু। এতে ছাত্র ইউনিয়ন কবি নজরুল সরকারি কলেজ সংসদ সংহতি প্রকাশ করেন।
বুধবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২১
ক্যাম্পাস ও হল খুলে দিয়ে ক্লাস-পরীক্ষা স্বাভাবিক করা সহ ৮দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ।
বুধবার (১৩ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে সংগঠনের নেতাকর্মীরা এই কর্মসূচী পালন করেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমাইয়া সেতু বলেন, পারিবারিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী একাডেমিক কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ছে। অনেকে শহরের বাসা-মেস ছেড়ে দিয়ে গ্রামে পাড়ি জমিয়েছে। সকল শিক্ষার্থী শিক্ষার এই দায়িত্ব রাষ্ট্রকে বহন করতে হবে। নামে-বেনামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি নেওয়া বন্ধ করতে হবে। হল খুলে না দিয়ে বা আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত না করে পরীক্ষা নিয়ে রংপুর, রাঙামাটি সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বেকায়দায় ফেলা দেয়া হচ্ছে। তারা থাকবে কোথায় পরীক্ষা দিতে আসলে?
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করোনা ভ্যাক্সিন দিতে হবে। যদি আমাদের ৮ দফা দাবি মেনে না মানা হয় তাহলে আগামীদিনে আরো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ছাত্র ইউনিয়নের ঘোষিত ৮ দফা দাবির মধ্যে— করোনাকালীন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেতন-ফি মওকুফ করা, এসাইনমেন্টের নামে বিভিন্ন স্কুলে বিভিন্ন আদায়কৃত ফি ফেরত দেওয়া, নামে-বেনামে ফি আদায়কারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা, বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্যাম্পাস খোলার রোডম্যাপ ঘোষণা করা, সেশনজট রোধে দ্রুত এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা ও সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা, পাঠ্যপুস্তকে সাম্প্রদায়িকরণ বন্ধ করা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল খুলে দেয়া ও এলটমেন্ট কর এবং শিক্ষার্থীদের আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করে পরীক্ষা নেয়া, সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্যিক কোর্স বন্ধ করা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভ্যাক্সিন প্রদান করা।
ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জাহিনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি কে এম মুত্তাকী, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আসমানী আশা, কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমাইয়া সেতু। এতে ছাত্র ইউনিয়ন কবি নজরুল সরকারি কলেজ সংসদ সংহতি প্রকাশ করেন।