alt

ক্যাম্পাস

করোনা কি শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, প্রশ্ন ঢাবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

প্রতিনিধি, ঢাবি : রোববার, ৩০ মে ২০২১

স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক হল খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৩০ মে) দুপুরে ‘হল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও আন্দোলন’ আয়োজিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক হল খুলে দেওয়ার আহ্বান জানান।

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, গার্মেন্টস খোলা আছে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা আছে, গণপরিবহন চালু আছে, শপিংমল খোলা আছে, সবই খোলা আছে। উৎসব হচ্ছে, আয়োজন হচ্ছে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ কেন, স্কুল-কলেজ বন্ধ কেন। শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু এ সরকারের কাছে শাসন হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। শাসনের জন্য সরকার সবই করতে পারে, কিন্তু শিক্ষার জন্য করবে না। কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীদের দমিয়ে রাখা যাবে। তারা কোনো প্রতিবাদ করতে পারবে না। এটা ছাড়া আর কোনো কারণ দেখি না। আমার মনে হয়, সম্ভব হলে তারা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত বন্ধ রাখবে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

ফারসি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আরিফ বিল্লাহ বলেন, পৃথিবীতে আর একটি দেশও পাবেন না যেখানে ছাত্ররা ক্লাস করতে চায়। আমাদের দেশের ছাত্ররা এর জন্য সংগ্রাম করছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হচ্ছে শুধু নোটিশ দেওয়া, নতুন নতুন তারিখ ঘোষণা করা। ঈদের সময় লাখ লাখ মানুষ ঢাকা থেকে যাওয়া-আসা করেছে, সীমান্ত দিয়ে এখনও মানুষ আসছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নুসরাত তাবাসসুম বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদি মার্কেট, শপিংমল, দোকানপাট, গণপরিবহন চলতে পারে তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও অবশ্যই চলতে পারবে। তাদের চেয়ে শিক্ষার্থীরা আরও বেশি সচেতন। সবকিছু খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কোনো মানেই হয় না, এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। আমরা অতি দ্রুত ক্যাম্পাসে ফিরতে চাই। কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ, সেশনজট না বাড়িয়ে অবিলম্বে ক্লাসে ফেরার ব্যবস্থা করুন।

উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ বলেন, দীর্ঘ একবছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় সেশনজটে পড়ে শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থীর চাকরি ও টিউশন নেই। অপরদিকে একটি দৈনিক পত্রিকার জরিপে দেখা গেছে, গত পাঁচ মাসে প্রায় ৩৯ জন ঢাবি শিক্ষার্থী নিজ এলাকায় হামলার শিকার হয়েছেন। ৮০ জন শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হয়েছেন। সর্বশেষ ঢাবি ক্যাম্পাসেই ঢাবি ছাত্র হাফিজুর রহমানের অস্বাভাবিক ও নির্মম মৃত্যু আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। আমরা বলতে চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাই এসবের জন্য দায়ী।

তিনি আরও বলেন, আমরা সে দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির কাছে স্মারকলিপি নিয়ে গেলে তিনি আমাদের ‘বিকারগ্রস্ত’ বলেন। আমরা আজকের এই সমাবেশ থেকে ঘোষণা করছি, ক্যাম্পাস খোলা না পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যতদিন না হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে, ততদিন আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।

সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয়। পরে তারা সেখানে প্রতিবাদী গান ও কবিতা পাঠ করে।

ছবি

জাবিতে উপড়ে ফেলা হলো অর্ধশতাধিক গাছ

ছবি

বিচার না হওয়া ও ‘স্বচ্ছতার অভাব’—জাকসু নির্বাচন পেছানোর পেছনে নানা ব্যাখ্যা

রাবিতে প্রেমঘটিত হতাশায় শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা প্রচেষ্টা’

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কমিশন গঠনের আশ্বাস, ঘোষণা আসতে পারে সোমবার

ছবি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ঢাবিতে বিশেষ ভর্তি সুবিধা

ছবি

সাম্য হত্যা: তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি

ছবি

রাবির বঙ্গবন্ধু হলের নাম এখন ‘বিজয়-২৪’

ছবি

চবিতে ক্লাস করতে আসা বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ কর্মীকে মারধর, মুচলেকা নিয়ে ছাড়

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উপাচার্য নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন

ছবি

সরকারি সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসক অধ্যাপক ইলিয়াস

ছবি

রায় বাতিলসহ ৬ দফা দাবিতে হাইকোর্টে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান

দাবি মানার প্রতিশ্রুতিতে আন্দোলন স্থগিত করেন জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

ছবি

যমুনার উদ্দেশে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লং মার্চ শুরু

ছবি

ছুরিকাঘাতে ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যের মৃত্যু, বিক্ষোভ

ছবি

বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পরীক্ষা স্থগিত

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীদের ‘লং মার্চ’ ঘোষণা

ছবি

চায়ের দোকানের মালিকানা নিয়ে ঝামেলা, তালা ঝুলিয়ে ‘দিলেন জবি ছাত্রদল নেতা’

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে ঢাবিতে স্লোগানে মুখর রাত

আবু সাঈদের জীবন দান দেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দার্শনিক ঘটনা: ফরহাদ মজহার

ছবি

কুয়েট উপাচার্যের দায়িত্বে হযরত আলী

ছবি

রাকসু নির্বাচন: ধীরগতি, ঝুলে আছে বিধিমালা ও ভোটার তালিকা

ছবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: গভীর রাতে রেজিস্ট্রারের বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ

ছবি

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৩১ জুলাই

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: চার মাসে চারজনের আত্মহত্যা, প্রবণতা কি বাড়ছে? কী করছে কাউন্সেলিং সেন্টার?

ছবি

গলায় ফাঁস দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, পুলিশ হেফাজতে ১

ছবি

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হলো ইউআইইউ

ছবি

কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

ছবি

জবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে বুকশেলফ প্রদান

ছবি

পিএসসি সংস্কারে ৮ দফা দাবি জবি শিক্ষার্থীদের

ছবি

জবি রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি: ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, কুশপুত্তলিকা দাহ

ছবি

‘এলাকার কলেজে পড়লে পারতে, … গেট আউট’, জবি শিক্ষার্থীকে রেজিস্ট্রার

ছবি

কুয়েট শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার

ছবি

বাউবিতে ‘উন্মুক্ত ও দূরশিক্ষণের জন্য মিডিয়া ও ডিজিটাল প্রোডাকশন কৌশল’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

ছবি

‎জবি শিক্ষার্থীদের কাঁথা-বালিশ কর্মসূচি ঘোষণা

কুয়েট উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল

ছবি

খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী অপহরণ, ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে অভিযোগ

tab

ক্যাম্পাস

করোনা কি শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, প্রশ্ন ঢাবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

প্রতিনিধি, ঢাবি

রোববার, ৩০ মে ২০২১

স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক হল খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৩০ মে) দুপুরে ‘হল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও আন্দোলন’ আয়োজিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক হল খুলে দেওয়ার আহ্বান জানান।

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, গার্মেন্টস খোলা আছে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা আছে, গণপরিবহন চালু আছে, শপিংমল খোলা আছে, সবই খোলা আছে। উৎসব হচ্ছে, আয়োজন হচ্ছে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ কেন, স্কুল-কলেজ বন্ধ কেন। শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু এ সরকারের কাছে শাসন হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। শাসনের জন্য সরকার সবই করতে পারে, কিন্তু শিক্ষার জন্য করবে না। কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীদের দমিয়ে রাখা যাবে। তারা কোনো প্রতিবাদ করতে পারবে না। এটা ছাড়া আর কোনো কারণ দেখি না। আমার মনে হয়, সম্ভব হলে তারা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত বন্ধ রাখবে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

ফারসি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আরিফ বিল্লাহ বলেন, পৃথিবীতে আর একটি দেশও পাবেন না যেখানে ছাত্ররা ক্লাস করতে চায়। আমাদের দেশের ছাত্ররা এর জন্য সংগ্রাম করছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হচ্ছে শুধু নোটিশ দেওয়া, নতুন নতুন তারিখ ঘোষণা করা। ঈদের সময় লাখ লাখ মানুষ ঢাকা থেকে যাওয়া-আসা করেছে, সীমান্ত দিয়ে এখনও মানুষ আসছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নুসরাত তাবাসসুম বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে যদি মার্কেট, শপিংমল, দোকানপাট, গণপরিবহন চলতে পারে তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও অবশ্যই চলতে পারবে। তাদের চেয়ে শিক্ষার্থীরা আরও বেশি সচেতন। সবকিছু খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কোনো মানেই হয় না, এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। আমরা অতি দ্রুত ক্যাম্পাসে ফিরতে চাই। কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ, সেশনজট না বাড়িয়ে অবিলম্বে ক্লাসে ফেরার ব্যবস্থা করুন।

উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ মাহমুদ বলেন, দীর্ঘ একবছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় সেশনজটে পড়ে শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থীর চাকরি ও টিউশন নেই। অপরদিকে একটি দৈনিক পত্রিকার জরিপে দেখা গেছে, গত পাঁচ মাসে প্রায় ৩৯ জন ঢাবি শিক্ষার্থী নিজ এলাকায় হামলার শিকার হয়েছেন। ৮০ জন শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হয়েছেন। সর্বশেষ ঢাবি ক্যাম্পাসেই ঢাবি ছাত্র হাফিজুর রহমানের অস্বাভাবিক ও নির্মম মৃত্যু আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। আমরা বলতে চাই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাই এসবের জন্য দায়ী।

তিনি আরও বলেন, আমরা সে দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির কাছে স্মারকলিপি নিয়ে গেলে তিনি আমাদের ‘বিকারগ্রস্ত’ বলেন। আমরা আজকের এই সমাবেশ থেকে ঘোষণা করছি, ক্যাম্পাস খোলা না পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যতদিন না হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে, ততদিন আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।

সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয়। পরে তারা সেখানে প্রতিবাদী গান ও কবিতা পাঠ করে।

back to top