স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে হল ও ক্যাম্পাস খুলে শিক্ষাকার্যক্রম সচল করার দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আগামী ২ জুন বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেন তারা। সোমবার (৩১ সে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় আয়োজিত এক সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, করোনার কারণে দীর্ঘ ১৪ মাস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ থাকায় আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত। প্রতিনিয়ত আমরা শিক্ষাকার্যক্রম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছি। এমনকি দীর্ঘ সেশন জটের ফলে শিক্ষার্থীদের ঝড়ের পড়ার শঙ্কা বাড়ছে।
তারা আরও জানান, শিক্ষার্থীদের এই কঠিন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিশ্চুপ। এমনকি আমরা বিশ্ববিদ্যালয় খোলার কোন রকম তৎপরতা তাদের মাঝে দেখছি না। সুতরাং তাদের এই সিদ্ধান্তহীনতা ফলেই শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হচ্ছে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে দ্রুত ক্যাম্পাস ও হল না খোলা হলে বৃহত্তর লাগাতার আন্দোলনের দিকে যাওয়ার হুশিয়ারি দেন তারা।
এরআগে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ও দীর্ঘ সেশনজট নিরসনে পরীক্ষাকার্যক্রম চালু করতে প্রশাসনকে অনুরোধ করে রাবির শিক্ষক সমিতি। এ অনুরোধের ইতিবাচক সাড়াও দিয়েছেন প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, করোনায় প্রায় ১৪ মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় হুমকির মুখে দেশের শিক্ষাখাত। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করে আসছে শিক্ষার্থীরা। এই অন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে রাজশাহীতে রাস্তায় প্রতীকী ক্লাসের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষকরা।
সোমবার, ৩১ মে ২০২১
স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে হল ও ক্যাম্পাস খুলে শিক্ষাকার্যক্রম সচল করার দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আগামী ২ জুন বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেন তারা। সোমবার (৩১ সে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় আয়োজিত এক সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, করোনার কারণে দীর্ঘ ১৪ মাস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ থাকায় আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত। প্রতিনিয়ত আমরা শিক্ষাকার্যক্রম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছি। এমনকি দীর্ঘ সেশন জটের ফলে শিক্ষার্থীদের ঝড়ের পড়ার শঙ্কা বাড়ছে।
তারা আরও জানান, শিক্ষার্থীদের এই কঠিন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিশ্চুপ। এমনকি আমরা বিশ্ববিদ্যালয় খোলার কোন রকম তৎপরতা তাদের মাঝে দেখছি না। সুতরাং তাদের এই সিদ্ধান্তহীনতা ফলেই শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হচ্ছে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে দ্রুত ক্যাম্পাস ও হল না খোলা হলে বৃহত্তর লাগাতার আন্দোলনের দিকে যাওয়ার হুশিয়ারি দেন তারা।
এরআগে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ও দীর্ঘ সেশনজট নিরসনে পরীক্ষাকার্যক্রম চালু করতে প্রশাসনকে অনুরোধ করে রাবির শিক্ষক সমিতি। এ অনুরোধের ইতিবাচক সাড়াও দিয়েছেন প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, করোনায় প্রায় ১৪ মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় হুমকির মুখে দেশের শিক্ষাখাত। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করে আসছে শিক্ষার্থীরা। এই অন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে রাজশাহীতে রাস্তায় প্রতীকী ক্লাসের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষকরা।