ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দা সূর্যসেন হল প্রশাসন থেকে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের বরাদ্দ দেওয়া রুম দখলের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে। হল সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন ধরে তিনি হলের অন্তত পাচ-ছয়টি কক্ষ দখল করে নিজ অনুসারীদের জোর করে তুলছেন।
অভিযুক্ত ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম সৈয়দ শরিফুল আলম শপু। তিনি হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং লেখক ভট্টাচার্যের অনুসারী বলে জানা যায়।
সূর্যসেন হলের ১৫২ নাম্বার রুম এলোটম্যান্ট ছিলো বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন বাঙালীর নামে। তার সাথে একাউন্টটিং ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের আব্দুল খালেক অপুকে দ্বৈতাবাসিক হিসেবে বরাদ্দ দেয়৷ একজনের রুমে প্রশাসন দুইজনকে বরাদ্দ দিলেও হল ছাত্রলীগ নেতা শরিফুল আলম শপু ওই শিক্ষার্থীকে বের করে দিয়ে তার অনুসারী সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী শিহাব আশিককে উক্ত রুমে উঠায়।
১১৮ নাম্বার রুম এলোটম্যান্ট ছিলো চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ কাউসার এর নামে। তাকে বের করে উঠানো হয়েছে শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী আবু যর গিফারীকে। একইভাবে ৩৩৮ থেকে বের করা হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আবু হুরায়রা সূর্যকে।
হল ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, শরীফুল হাসান শপুর বাড়ি সাতক্ষীরা জেলায়। স্কুল ও কলেজে থাকার সময় সে ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল বলে জানা যায়। পরবর্তীতে তার জেলা থেকে নাহিদ হাসান শাহিন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হলে সে হলে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়। তার বিরুদ্ধে হলে রুম দখল, ক্যান্টিনে চাঁদাবাজি, নারী নিপীড়নসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। হল কমিটিতে ইতিপূর্বে ছাত্রদল ও শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকা ব্যক্তিদের রাজনীতিতে নিয়ে আসার অভিযোগও তার বিরুদ্ধে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরিফুল আলম শপু বলেন, সূর্যসেন হলের একটা ছাত্রকেও বের করা হয়নি। কেউ একটা প্রমাণও দিতে পারবে না। সামনে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটা কুচক্রীমহল বিশেষ করে জামাত শিবিরের কিছু পেইড এজেন্ট উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার নামে এসব কুৎসা রটনা করছে।
এ বিষয়ে সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মোহাম্মদ মকবুল হোসেন ভূঁইয়াকে মুঠোফোনে অনেকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দা সূর্যসেন হল প্রশাসন থেকে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের বরাদ্দ দেওয়া রুম দখলের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে। হল সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন ধরে তিনি হলের অন্তত পাচ-ছয়টি কক্ষ দখল করে নিজ অনুসারীদের জোর করে তুলছেন।
অভিযুক্ত ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম সৈয়দ শরিফুল আলম শপু। তিনি হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং লেখক ভট্টাচার্যের অনুসারী বলে জানা যায়।
সূর্যসেন হলের ১৫২ নাম্বার রুম এলোটম্যান্ট ছিলো বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন বাঙালীর নামে। তার সাথে একাউন্টটিং ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের আব্দুল খালেক অপুকে দ্বৈতাবাসিক হিসেবে বরাদ্দ দেয়৷ একজনের রুমে প্রশাসন দুইজনকে বরাদ্দ দিলেও হল ছাত্রলীগ নেতা শরিফুল আলম শপু ওই শিক্ষার্থীকে বের করে দিয়ে তার অনুসারী সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী শিহাব আশিককে উক্ত রুমে উঠায়।
১১৮ নাম্বার রুম এলোটম্যান্ট ছিলো চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ কাউসার এর নামে। তাকে বের করে উঠানো হয়েছে শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী আবু যর গিফারীকে। একইভাবে ৩৩৮ থেকে বের করা হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আবু হুরায়রা সূর্যকে।
হল ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, শরীফুল হাসান শপুর বাড়ি সাতক্ষীরা জেলায়। স্কুল ও কলেজে থাকার সময় সে ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল বলে জানা যায়। পরবর্তীতে তার জেলা থেকে নাহিদ হাসান শাহিন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হলে সে হলে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়। তার বিরুদ্ধে হলে রুম দখল, ক্যান্টিনে চাঁদাবাজি, নারী নিপীড়নসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। হল কমিটিতে ইতিপূর্বে ছাত্রদল ও শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকা ব্যক্তিদের রাজনীতিতে নিয়ে আসার অভিযোগও তার বিরুদ্ধে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরিফুল আলম শপু বলেন, সূর্যসেন হলের একটা ছাত্রকেও বের করা হয়নি। কেউ একটা প্রমাণও দিতে পারবে না। সামনে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটা কুচক্রীমহল বিশেষ করে জামাত শিবিরের কিছু পেইড এজেন্ট উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার নামে এসব কুৎসা রটনা করছে।
এ বিষয়ে সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মোহাম্মদ মকবুল হোসেন ভূঁইয়াকে মুঠোফোনে অনেকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।