ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হল থেকে অস্ত্রসহ আল আমিন খান নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে হল প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে হলের ১০২ নং কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত আল আমিনকে প্রক্টরিয়াল টিমের মাধ্যমে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. মকবুল হোসেন ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, আমরা হল প্রশাসন সব সময় হলের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সোচ্চার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতেই আমরা হল প্রশাসন তার রুমে অভিযান চালিয়ে তার রুম থেকে একটি পিস্তল, হকিস্টিক, রডসহ তাকে আটক করি।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী আটকের পর তাকে প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে দেওয়া হয়েছে। তারা তাকে থানায় হস্তান্তর করেছে। হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশকে একটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছে।
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, আল আমিন হলে নিয়মিত মাদক সেবন করতো। মাদকাসক্ত হয়ে গেস্টরুমে শিক্ষার্থীদের গালাগালি করতো। সে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের রাজনীতি করে এবং নিজেকে হল ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশী দাবি করতো।
হল প্রশাসনের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আল আমিন খান ২০১৪-১৫ সেশনে ফিন্যান্স বিভাগে ১ম বর্ষে ভর্তি হয়। ২০১৫-১৬ সেশনে ১ম বর্ষে পূনঃভর্তি হয়। পরবর্তীতে ২০১৬-১৭ সেশনে পুনঃভর্তির আবেদন করলেও ভর্তি হয়নি। বর্তমানে তার ছাত্রত্ব নেই এবং অবৈভাবে সূর্যসেন হলের ১০২ নং কক্ষে বসবাস করত। বিভিন্ন সময়ে হলের দোকানদারদের পিস্তল দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চাঁদা আদায় করত। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে অস্ত্রসহ জব্দ করা হয়।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হল থেকে অস্ত্রসহ আল আমিন খান নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে হল প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে হলের ১০২ নং কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত আল আমিনকে প্রক্টরিয়াল টিমের মাধ্যমে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. মকবুল হোসেন ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, আমরা হল প্রশাসন সব সময় হলের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সোচ্চার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতেই আমরা হল প্রশাসন তার রুমে অভিযান চালিয়ে তার রুম থেকে একটি পিস্তল, হকিস্টিক, রডসহ তাকে আটক করি।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী আটকের পর তাকে প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে দেওয়া হয়েছে। তারা তাকে থানায় হস্তান্তর করেছে। হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশকে একটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছে।
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, আল আমিন হলে নিয়মিত মাদক সেবন করতো। মাদকাসক্ত হয়ে গেস্টরুমে শিক্ষার্থীদের গালাগালি করতো। সে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের রাজনীতি করে এবং নিজেকে হল ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশী দাবি করতো।
হল প্রশাসনের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আল আমিন খান ২০১৪-১৫ সেশনে ফিন্যান্স বিভাগে ১ম বর্ষে ভর্তি হয়। ২০১৫-১৬ সেশনে ১ম বর্ষে পূনঃভর্তি হয়। পরবর্তীতে ২০১৬-১৭ সেশনে পুনঃভর্তির আবেদন করলেও ভর্তি হয়নি। বর্তমানে তার ছাত্রত্ব নেই এবং অবৈভাবে সূর্যসেন হলের ১০২ নং কক্ষে বসবাস করত। বিভিন্ন সময়ে হলের দোকানদারদের পিস্তল দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চাঁদা আদায় করত। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে অস্ত্রসহ জব্দ করা হয়।