জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শহীদ রফিক-জব্বার হলের ছাদ থেকে পড়ে অমিত কুমার বিশ্বাস (২৫) নামে একজন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ মে) বিকাল ৫টায় সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। শহীদ রফিক-জব্বার হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নিহত অমিত বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের ও শহীদ রফিক জব্বার হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি খুলনায়। অমিতের বাবা অজয় কুমার বিশ্বাস বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কর্মরত।
জানা যায়, দুপুর আড়াইটার দিকে বৃষ্টিতে ভিজতে হলের ছাদে গিয়েছিলেন অমিত। বৃষ্টির মধ্যে হলের রফিক ব্লকের পাঁচতলা ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান তিনি। পরে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হলের কয়েকজন ছাত্র তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সাড়ে ৫টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, আহত অমিতকে তাৎক্ষণিক এনাম মেডিক্যালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসকদের চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। সর্বোপরি তাকে বাঁচাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। অমিতের মরদেহ অ্যাম্বুল্যান্সে করে খুলনায় গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হচ্ছে। এ ছাড়া, তার বন্ধুদের যাওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. ইফরান বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন। তবে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরবর্তী সময়ে আইসিইউতে থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১০ মে ২০২২
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শহীদ রফিক-জব্বার হলের ছাদ থেকে পড়ে অমিত কুমার বিশ্বাস (২৫) নামে একজন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ মে) বিকাল ৫টায় সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। শহীদ রফিক-জব্বার হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নিহত অমিত বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের ও শহীদ রফিক জব্বার হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি খুলনায়। অমিতের বাবা অজয় কুমার বিশ্বাস বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কর্মরত।
জানা যায়, দুপুর আড়াইটার দিকে বৃষ্টিতে ভিজতে হলের ছাদে গিয়েছিলেন অমিত। বৃষ্টির মধ্যে হলের রফিক ব্লকের পাঁচতলা ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান তিনি। পরে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হলের কয়েকজন ছাত্র তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সাড়ে ৫টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, আহত অমিতকে তাৎক্ষণিক এনাম মেডিক্যালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসকদের চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। সর্বোপরি তাকে বাঁচাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। অমিতের মরদেহ অ্যাম্বুল্যান্সে করে খুলনায় গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হচ্ছে। এ ছাড়া, তার বন্ধুদের যাওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. ইফরান বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন। তবে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরবর্তী সময়ে আইসিইউতে থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।