ঢাবিতে সংঘর্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের আসামি করে মামলা করেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা। শুক্রবার (২৭ সে) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই মামলার করেন। মামলায় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, জ্যেষ্ঠ সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব, ঢাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক আক্তার হোসেন, ঢাবি ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. আমানুল্লাহ আমানসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়।
ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা মধুর ক্যানটিন থেকে শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করে শহীদুল্লাহ হলে ফিরছিলাম। এ সময় দোয়েল চত্বরে কার্জন হলের সামনে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের নেতৃত্বে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা আমাদের হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করতে থাকে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় শহীদুল্লাহ হলের আট শিক্ষার্থীসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেয়া হয়। বর্তমানে তারা নিজ হলে বিশ্রামে আছেন। আহতদের হাসপাতালের ব্যবস্থাপত্র এবং এক্সরে রিপোর্টসহ যাবতীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহের জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুদ হাওলাদার বলেন, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা করেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা। শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক মো. আল আমিনকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৪ মে) ছাত্রদল মিছিল নিয়ে ঢাবি ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেয় ছাত্রলীগ। এতে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের ধাওয়ায় পিছু হটেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। ছাত্রদল নেতাকর্মীদের অভিযোগ হামলায় তাদের অন্তত ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
ঢাবিতে সংঘর্ষ
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের আসামি করে মামলা করেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা। শুক্রবার (২৭ সে) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই মামলার করেন। মামলায় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, জ্যেষ্ঠ সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব, ঢাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক আক্তার হোসেন, ঢাবি ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. আমানুল্লাহ আমানসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়।
ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা মধুর ক্যানটিন থেকে শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করে শহীদুল্লাহ হলে ফিরছিলাম। এ সময় দোয়েল চত্বরে কার্জন হলের সামনে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের নেতৃত্বে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা আমাদের হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করতে থাকে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় শহীদুল্লাহ হলের আট শিক্ষার্থীসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেয়া হয়। বর্তমানে তারা নিজ হলে বিশ্রামে আছেন। আহতদের হাসপাতালের ব্যবস্থাপত্র এবং এক্সরে রিপোর্টসহ যাবতীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহের জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুদ হাওলাদার বলেন, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা করেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা। শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক মো. আল আমিনকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৪ মে) ছাত্রদল মিছিল নিয়ে ঢাবি ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেয় ছাত্রলীগ। এতে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের ধাওয়ায় পিছু হটেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। ছাত্রদল নেতাকর্মীদের অভিযোগ হামলায় তাদের অন্তত ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।