ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ২০২২-২৫ সেশনের ৪৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে সভাপতি হয়েছেন আনোয়ারুল-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) এবং মহাসচিব হয়েছেন মোল্লা মো. আবু কাওছার।
কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি হয়েছেন শাইখ সিরাজ, সহ-সভাপতি সেলিনা খাতুন, মো. নূর আলী এবং আশরাফুল হক মুকুল। কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন মাহবুব হোসাইন। যুগ্ম মহাসচিব হয়েছেন সুভাষ চন্দ্র সিংহ রায় এবং এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবু।
সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক জহুরা বেগম, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মো. আব্দুর রহিম, প্রচার ও প্রচারণা সম্পাদক কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ।
দপ্তর সম্পাদক শরীফুর রহমান, আইন সম্পাদক ড. মো. শাহজাহান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. সেলিম জাহান, বিনোদন সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন মাহমুদ এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সম্পাদক তাপস চন্দ্র পাল।
কার্যনির্বাহী সদস্য- দেওয়ান রাশিদুল হাসান, বেনজির আহমেদ, অ্যারোমা দত্ত, আফজাল হোসাইন, শামসুজ্জামান দুদু, মাহবুবুর রহমান, মো. নাসের শাহরিয়ার জাহিদি, মো. আতাউর রহমান প্রধান, ড. মো. আবদুল কাইয়ুম লস্কর, মাহফুজা রহমান চৌধুরী বাবলী, মো. শহীদুল ইসলাম নীরু, মো. আল-মামুন, ইয়াসমীন সুলতানা খুকু, নাজিবুল ইসলাম দীপু, সালেহা খাতুন স্নিগ্ধা, মাহমুদা সুলতানা হেলেন, মো. মাহফুজুর রহমান আল মামুন, সাহেলা ফারজানা, নাদিরা কিরণ, অনুপম রায়, ড. নাঈমা খানম এবং শিখা বোস।
এর আগে, বিকেলে বার্ষিক সাধারণ সভা শুরু হয়। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ. কে. আজাদের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল হক মুকুলের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি আনোয়ার- উল আলম চৌধুরী (পারভেজ), শাইখ সিরাজ প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওছার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেন, অ্যালাইমনাই শুধু অর্থ দেয় অথবা অবকাঠামো নির্মাণ করে তা নয়। এভাবেই যে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে তা নয়। অনন্য সাধারণ যে ভূমিকা তারা রাখে সেটি হচ্ছে রেপুটেশন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য সাধারণ মর্যাদা তার পিছনে এলাইমনাইয়ের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যে যেখানে কাজ করছেন দেশে বিদেশে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাদের মর্যাদা মোরাল ইন্টিগ্রিটি, বিজনেস ইথিকস খুবই উঁচু। যেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব র্যাংকিংয়ে, সম্মানে, মর্যাদায় শক্তিশালী প্যারামিটার হিসেবে ভূমিকা রাখে।
উপাচার্য আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আয়োজনে শক্তিশালী সহযোগী হিসেবে অ্যালাইমনাইকে গণ্য করে৷ এ ধারা অব্যাহত থাকবে। নতুন কমিটি সেটি জোরদার করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপাচার্য।
সভাপতির বক্তব্যে এ. কে. আজাদ বলেন, এ কে আজাদ বলেন, সদ্য বিদায়ী কমিটি ১৩ কোটি নয় লক্ষ টাকা রেখে যাচ্ছে। আরো ১ কোটি টাকা বিভিন্ন লোকের কাছে কমিটমেন্ট আছে তারা দেবে। অ্যালাইমনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোয় অবদান রাখতে চায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে অবদান রাখতে চায়। আশা করি বিশ্ববিদ্যালয় এ কাজে এগিয়ে আসবে। আমার শুধু অনুরোধ থাকবে অ্যালাইমনাইয়ের পাশাপাশি প্রত্যেকে প্রত্যেকের বিভাগের অ্যালাইমনাইকে শক্তিশালী করব। যেন কোনো বিভাগের শিক্ষার্থীর পড়াশোনা বন্ধ না হয়।
ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি
শনিবার, ০৪ জুন ২০২২
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ২০২২-২৫ সেশনের ৪৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে সভাপতি হয়েছেন আনোয়ারুল-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) এবং মহাসচিব হয়েছেন মোল্লা মো. আবু কাওছার।
কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি হয়েছেন শাইখ সিরাজ, সহ-সভাপতি সেলিনা খাতুন, মো. নূর আলী এবং আশরাফুল হক মুকুল। কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন মাহবুব হোসাইন। যুগ্ম মহাসচিব হয়েছেন সুভাষ চন্দ্র সিংহ রায় এবং এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবু।
সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক জহুরা বেগম, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মো. আব্দুর রহিম, প্রচার ও প্রচারণা সম্পাদক কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ।
দপ্তর সম্পাদক শরীফুর রহমান, আইন সম্পাদক ড. মো. শাহজাহান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. সেলিম জাহান, বিনোদন সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন মাহমুদ এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সম্পাদক তাপস চন্দ্র পাল।
কার্যনির্বাহী সদস্য- দেওয়ান রাশিদুল হাসান, বেনজির আহমেদ, অ্যারোমা দত্ত, আফজাল হোসাইন, শামসুজ্জামান দুদু, মাহবুবুর রহমান, মো. নাসের শাহরিয়ার জাহিদি, মো. আতাউর রহমান প্রধান, ড. মো. আবদুল কাইয়ুম লস্কর, মাহফুজা রহমান চৌধুরী বাবলী, মো. শহীদুল ইসলাম নীরু, মো. আল-মামুন, ইয়াসমীন সুলতানা খুকু, নাজিবুল ইসলাম দীপু, সালেহা খাতুন স্নিগ্ধা, মাহমুদা সুলতানা হেলেন, মো. মাহফুজুর রহমান আল মামুন, সাহেলা ফারজানা, নাদিরা কিরণ, অনুপম রায়, ড. নাঈমা খানম এবং শিখা বোস।
এর আগে, বিকেলে বার্ষিক সাধারণ সভা শুরু হয়। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ. কে. আজাদের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল হক মুকুলের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি আনোয়ার- উল আলম চৌধুরী (পারভেজ), শাইখ সিরাজ প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওছার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেন, অ্যালাইমনাই শুধু অর্থ দেয় অথবা অবকাঠামো নির্মাণ করে তা নয়। এভাবেই যে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে তা নয়। অনন্য সাধারণ যে ভূমিকা তারা রাখে সেটি হচ্ছে রেপুটেশন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য সাধারণ মর্যাদা তার পিছনে এলাইমনাইয়ের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যে যেখানে কাজ করছেন দেশে বিদেশে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাদের মর্যাদা মোরাল ইন্টিগ্রিটি, বিজনেস ইথিকস খুবই উঁচু। যেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব র্যাংকিংয়ে, সম্মানে, মর্যাদায় শক্তিশালী প্যারামিটার হিসেবে ভূমিকা রাখে।
উপাচার্য আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আয়োজনে শক্তিশালী সহযোগী হিসেবে অ্যালাইমনাইকে গণ্য করে৷ এ ধারা অব্যাহত থাকবে। নতুন কমিটি সেটি জোরদার করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপাচার্য।
সভাপতির বক্তব্যে এ. কে. আজাদ বলেন, এ কে আজাদ বলেন, সদ্য বিদায়ী কমিটি ১৩ কোটি নয় লক্ষ টাকা রেখে যাচ্ছে। আরো ১ কোটি টাকা বিভিন্ন লোকের কাছে কমিটমেন্ট আছে তারা দেবে। অ্যালাইমনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোয় অবদান রাখতে চায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে অবদান রাখতে চায়। আশা করি বিশ্ববিদ্যালয় এ কাজে এগিয়ে আসবে। আমার শুধু অনুরোধ থাকবে অ্যালাইমনাইয়ের পাশাপাশি প্রত্যেকে প্রত্যেকের বিভাগের অ্যালাইমনাইকে শক্তিশালী করব। যেন কোনো বিভাগের শিক্ষার্থীর পড়াশোনা বন্ধ না হয়।