ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম ( এসএম) হলে সিট দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
রোববার রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত প্রায় দুই ঘণ্টা হল ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকারের সমর্থকদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
দুই ঘণ্টা যাবৎ শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করলেও যথাসময়ে এসে হল প্রশাসনকে কোনো সমাধান দিতে দেখা যায়নি।
হলের শিক্ষার্থীরা বলেন, হলের দুতলার ২২ নং কক্ষে একটি ফাঁকা সিটে নিজ গ্রুপের কর্মী উঠানো নিয়ে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতিতে জড়ায় দুই গ্রুপ। একটি সিট ফাঁকা হলে হল ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর শিকদার তার অনুসারী একজনকে তোলেন। পরে শাখা সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকার একই সিটে নিজের এক অনুসারীকে তুলতে চান। এ সময় তানভীরের কর্মীদের সাথে বাগি-বিতন্ডায় জড়ায় শাহেদের গ্রুপের কর্মীরা।
উভয়পক্ষের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী হলের পূর্ব অংশের সামনে গিয়ে অবস্থান নিয়ে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ধাওয়া দেয়। এক পর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতি শুরু হয়। দুই ঘণ্টা ধরে উত্তেজনা শেষে হল ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গিয়ে তাদের সমর্থকদের শান্ত করেন।
এবিষয়ে তানভীর শিকদার বলেন, এ সিটে আগে থেকেই আমার গ্রুপের একজন থাকতো। হুট করে সেক্রেটারি গ্রুপের পোলাপান দাবি করছে, এটা তাদের সিট। তারা ওই শিক্ষার্থীকে নামিয়ে দিয়ে ওখানে আরেকজনকে উঠানোর চেষ্টা করে। এটা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়েছে।
অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকার বলেন, এ সিটে আগে থাকতো মাসুদ রানা। সে চলে যাওয়ার পর এই সিট আমাদেরকে দিয়ে গেছে। কিন্তু ওরা জোরপূর্বক ওখানে আরেকজন উঠিয়ে দেয়। এটা নিয়ে জুনিয়রদের মধ্যে একটু কথা কাটাকাটি হয়েছে। এতটুকুই।
পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার পর রাত ১২ টায় হলে আসেনহলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক মো. বেলাল হোসেন। হল প্রভোস্ট অধ্যাপক মো. মজিবুর রহমান ছুটিতে থাকায় মো. বেলাল হোসেন ভারপ্রাপ্ত প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্বে আছেন।
এবিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি হলে গিয়েছিলাম। দুই গ্রুপের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করা হয়েছে।
সোমবার, ০৬ জুন ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম ( এসএম) হলে সিট দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
রোববার রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত প্রায় দুই ঘণ্টা হল ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকারের সমর্থকদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
দুই ঘণ্টা যাবৎ শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করলেও যথাসময়ে এসে হল প্রশাসনকে কোনো সমাধান দিতে দেখা যায়নি।
হলের শিক্ষার্থীরা বলেন, হলের দুতলার ২২ নং কক্ষে একটি ফাঁকা সিটে নিজ গ্রুপের কর্মী উঠানো নিয়ে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতিতে জড়ায় দুই গ্রুপ। একটি সিট ফাঁকা হলে হল ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর শিকদার তার অনুসারী একজনকে তোলেন। পরে শাখা সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকার একই সিটে নিজের এক অনুসারীকে তুলতে চান। এ সময় তানভীরের কর্মীদের সাথে বাগি-বিতন্ডায় জড়ায় শাহেদের গ্রুপের কর্মীরা।
উভয়পক্ষের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী হলের পূর্ব অংশের সামনে গিয়ে অবস্থান নিয়ে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ধাওয়া দেয়। এক পর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতি শুরু হয়। দুই ঘণ্টা ধরে উত্তেজনা শেষে হল ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গিয়ে তাদের সমর্থকদের শান্ত করেন।
এবিষয়ে তানভীর শিকদার বলেন, এ সিটে আগে থেকেই আমার গ্রুপের একজন থাকতো। হুট করে সেক্রেটারি গ্রুপের পোলাপান দাবি করছে, এটা তাদের সিট। তারা ওই শিক্ষার্থীকে নামিয়ে দিয়ে ওখানে আরেকজনকে উঠানোর চেষ্টা করে। এটা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়েছে।
অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক মিশাত সরকার বলেন, এ সিটে আগে থাকতো মাসুদ রানা। সে চলে যাওয়ার পর এই সিট আমাদেরকে দিয়ে গেছে। কিন্তু ওরা জোরপূর্বক ওখানে আরেকজন উঠিয়ে দেয়। এটা নিয়ে জুনিয়রদের মধ্যে একটু কথা কাটাকাটি হয়েছে। এতটুকুই।
পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার পর রাত ১২ টায় হলে আসেনহলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক মো. বেলাল হোসেন। হল প্রভোস্ট অধ্যাপক মো. মজিবুর রহমান ছুটিতে থাকায় মো. বেলাল হোসেন ভারপ্রাপ্ত প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্বে আছেন।
এবিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি হলে গিয়েছিলাম। দুই গ্রুপের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করা হয়েছে।