চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনসমূহ। এ সময় তারা বিএম ডিপোর মালিক ও সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানান এবং নিহত ও আহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ এবং চিকিৎসা দেওয়ার দাবি জানান।
সোমবার বিকাল ৫ টায় শাহবাগ চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রফেডারেশনের কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শোভন রহমান, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিলীপ রায়, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মেখা পিরেগু।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. জয়দীপ ভট্টাচার্য।
শোভন রহমান বলেন, চট্টগ্রাম বিএম কেমিক্যাল ডিপোতে আগুন লেগেছে। স্যাটেলাইট থেকে পর্যন্ত এটি দেখা গিয়েছে৷ সেই মুহূর্তে সাভারে এক্সিডেন্টে পাঁচজন মারা গেল। যে বাস দুর্ঘটনা তাদের রূট পারমিট, লাইসেন্স ছিল না। তবে যে আগুন দেখা যাচ্ছে না সেটি প্রত্যেকের অন্তরের জ্বলছে। সেটি হলো দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির আগুন, কথা বলতে না পারার আগুন। একটি টাইম বোমার উপর দাড়িয়ে মানুষ বসবাস করছে। এ আগুন নিভাতে বিক্ষোভের আগুন জ্বালানোর কোনো বিকল্প নেই।
দিলীপ রায় বলেন, এগুলো কোনো দূর্ঘটনা নয়। সবসময় এর শিকার হয়েছে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ। যারা এগুলোর সঙ্গে আছে তারা বহাল তবিয়তে আছে। বারবার গরিব মানুষ মারার মেশিনে পরিণত হয়েছে সরকার। আমি বলব মিরপুরেও আগুন লেগেছে, দ্রব্যমূল্যের আগুন।
জয়দীপ ভট্টাচার্য বলেন, এটি আসলে কোনো দূর্ঘটনা নয়। এখানে কেমিক্যাল লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। এটি আগে জানানো হয় নি। এমনকি এখন পর্যন্ত এ আগুন নিয়ন্ত্রণ করা হয়নি। এজন্য এটা দূর্ঘটনা নয়। কারণ এই কেমিক্যালের অনুমতি ছিল না৷ কেমিক্যাল কীভাবে এলো এটি সামনে আসা উচিত।
তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উচিত এদের ক্ষতি পূরণ দেওয়া। আমরা আগেও দেখেছি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলে পরে দেওয়া হয় না। এমনকি শ্রমিকরা তাদের ন্যায্যমূল্য তারা পান না। ডাক্তারদের প্রণোদনা ঘোষণা দিয়ে তা দেয়া হয় না। তাই আমাদের দাবি অবিলম্বে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। দেরি করা যাবে না।
সোমবার, ০৬ জুন ২০২২
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনসমূহ। এ সময় তারা বিএম ডিপোর মালিক ও সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানান এবং নিহত ও আহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ এবং চিকিৎসা দেওয়ার দাবি জানান।
সোমবার বিকাল ৫ টায় শাহবাগ চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রফেডারেশনের কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শোভন রহমান, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিলীপ রায়, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মেখা পিরেগু।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. জয়দীপ ভট্টাচার্য।
শোভন রহমান বলেন, চট্টগ্রাম বিএম কেমিক্যাল ডিপোতে আগুন লেগেছে। স্যাটেলাইট থেকে পর্যন্ত এটি দেখা গিয়েছে৷ সেই মুহূর্তে সাভারে এক্সিডেন্টে পাঁচজন মারা গেল। যে বাস দুর্ঘটনা তাদের রূট পারমিট, লাইসেন্স ছিল না। তবে যে আগুন দেখা যাচ্ছে না সেটি প্রত্যেকের অন্তরের জ্বলছে। সেটি হলো দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির আগুন, কথা বলতে না পারার আগুন। একটি টাইম বোমার উপর দাড়িয়ে মানুষ বসবাস করছে। এ আগুন নিভাতে বিক্ষোভের আগুন জ্বালানোর কোনো বিকল্প নেই।
দিলীপ রায় বলেন, এগুলো কোনো দূর্ঘটনা নয়। সবসময় এর শিকার হয়েছে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ। যারা এগুলোর সঙ্গে আছে তারা বহাল তবিয়তে আছে। বারবার গরিব মানুষ মারার মেশিনে পরিণত হয়েছে সরকার। আমি বলব মিরপুরেও আগুন লেগেছে, দ্রব্যমূল্যের আগুন।
জয়দীপ ভট্টাচার্য বলেন, এটি আসলে কোনো দূর্ঘটনা নয়। এখানে কেমিক্যাল লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। এটি আগে জানানো হয় নি। এমনকি এখন পর্যন্ত এ আগুন নিয়ন্ত্রণ করা হয়নি। এজন্য এটা দূর্ঘটনা নয়। কারণ এই কেমিক্যালের অনুমতি ছিল না৷ কেমিক্যাল কীভাবে এলো এটি সামনে আসা উচিত।
তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উচিত এদের ক্ষতি পূরণ দেওয়া। আমরা আগেও দেখেছি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলে পরে দেওয়া হয় না। এমনকি শ্রমিকরা তাদের ন্যায্যমূল্য তারা পান না। ডাক্তারদের প্রণোদনা ঘোষণা দিয়ে তা দেয়া হয় না। তাই আমাদের দাবি অবিলম্বে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। দেরি করা যাবে না।