বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে ইনক্রিমেন্ট স্থগিত রাখার প্রতিবাদে প্রতীকী কলম বিরতি পালন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকরা। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ কর্মসূচি আয়োজন করে রাবি শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষকরা বলছেন,‘পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকে জ্ঞান সৃষ্টির ক্ষেত্রে পদার্পণের দরজাস্বরূপ বিবেচনা করা হয়। বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে গ্রহণ না করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের জন্য ঘোষিত ইনক্রিমেন্ট প্রদান কার্যক্রম স্থগিত রাখার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা শিক্ষার মানসহ দেশের সার্বিক উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে চরমভাবে প্রভাবিত করবে।
শিক্ষকরা বলছেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ শুধু জ্ঞান সৃজন ও বিতরণ নয়, বরং মাতৃভাষার অধিকার আদায়, স্বাধীনতা অর্জন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মতো জাতি গঠনের নানান কর্মকা-ে নিয়োজিত থেকেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ পাঠদানের পাশাপাশি জ্ঞান সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নানা গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত থাকেন। শিক্ষা তথা গবেষণা খাতে সরকারের অর্থ বরাদ্দের পরিমাণ আগের চেয়ে বেড়েছে। কিন্তু এখনো তা প্রয়োজনের তুলনায় পর্যাপ্ত নয়। গবেষকদের জন্য আকাক্সিক্ষত প্রণোদনা এখনো আশাব্যঞ্জক নয়। এই পরিস্থিতিতে পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা করে ডিগ্রি অর্জনের জন্য ইনক্রিমেন্ট তথা বেতন বৃদ্ধির সুযোগটি ছিল গবেষকদের জন্য একটি বিশেষ উদ্দীপনা।
কর্মসূচি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘ইনক্রিমেন্ট শিক্ষকদের আর্থিক বিষয় নয় এটি মর্যাদার সঙ্গে জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জ্ঞান তৈরী করার মেধা রয়েছে। সেগুলোকে বিকশিত করা এবং জাতি গঠনে ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান সরকার দেশের নানা আকাঙ্খা পূরণ করে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন।
কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান, সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. মাইনুল হক রানা, বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. শাহেদ জামান, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামিম, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. হাসনা হেনাসহ অর্ধশতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে ইনক্রিমেন্ট স্থগিত রাখার প্রতিবাদে প্রতীকী কলম বিরতি পালন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকরা। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ কর্মসূচি আয়োজন করে রাবি শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষকরা বলছেন,‘পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকে জ্ঞান সৃষ্টির ক্ষেত্রে পদার্পণের দরজাস্বরূপ বিবেচনা করা হয়। বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে গ্রহণ না করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের জন্য ঘোষিত ইনক্রিমেন্ট প্রদান কার্যক্রম স্থগিত রাখার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা শিক্ষার মানসহ দেশের সার্বিক উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে চরমভাবে প্রভাবিত করবে।
শিক্ষকরা বলছেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ শুধু জ্ঞান সৃজন ও বিতরণ নয়, বরং মাতৃভাষার অধিকার আদায়, স্বাধীনতা অর্জন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মতো জাতি গঠনের নানান কর্মকা-ে নিয়োজিত থেকেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ পাঠদানের পাশাপাশি জ্ঞান সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নানা গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত থাকেন। শিক্ষা তথা গবেষণা খাতে সরকারের অর্থ বরাদ্দের পরিমাণ আগের চেয়ে বেড়েছে। কিন্তু এখনো তা প্রয়োজনের তুলনায় পর্যাপ্ত নয়। গবেষকদের জন্য আকাক্সিক্ষত প্রণোদনা এখনো আশাব্যঞ্জক নয়। এই পরিস্থিতিতে পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা করে ডিগ্রি অর্জনের জন্য ইনক্রিমেন্ট তথা বেতন বৃদ্ধির সুযোগটি ছিল গবেষকদের জন্য একটি বিশেষ উদ্দীপনা।
কর্মসূচি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘ইনক্রিমেন্ট শিক্ষকদের আর্থিক বিষয় নয় এটি মর্যাদার সঙ্গে জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জ্ঞান তৈরী করার মেধা রয়েছে। সেগুলোকে বিকশিত করা এবং জাতি গঠনে ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান সরকার দেশের নানা আকাঙ্খা পূরণ করে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন।
কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান, সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. মাইনুল হক রানা, বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. শাহেদ জামান, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামিম, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. হাসনা হেনাসহ অর্ধশতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।