Lঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে এক সিনেট সদস্যের বক্তব্য শেষে দেওয়া বাংলাদেশ জিন্দাবাদ শব্দ দুটিকে নিয়ে তুমুল হট্টগোল ও উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) রাত সাড়ে নয়টার দিকে সিনেট অধিবেশন চলাকালীন বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল থেকে নির্বাচিত সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম তার বক্তব্যের শেষে "বাংলাদেশ জিন্দাবাদ" বলে বক্তব্য শেষ করেন।
অধিবেশনের শেষের দিকে পয়েন্ট অফ অর্ডারে তার এই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন নীল দল প্যানেল থেকে নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক আবু জাফর মো. শফিউল আলম ভূঁইয়া। তাৎক্ষণিকভাবে নীল দলের বাকি সদস্যরাও সম্মতি জ্ঞাপন করেন।
এসময় অধ্যাপক ওবায়দুল তার স্লোগানের পক্ষে বক্তব্য দিতে গেলে তুমুল হট্টগোল সৃষ্টি হয়। তিনি বলেন, সবাইকে নিজস্ব মতাদর্শ প্রকাশের স্বাধীনতা দেওয়া উচিত। এই স্লোগান এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে তুমুল জনপ্রিয়। ভিন্ন মতের প্রতি সকলের সহনশীল আচরণ করা উচিত।
পরে শব্দ দুটিকে এক্সপাঞ্জ (বাতিল) করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। উপাচার্য বলেন, এটি পাকিস্তানি ভাবধারার একটি স্লোগান। সিনেট অধিবেশনকে অস্থিতিশীল করার জন্য উদ্দ্যেশ্য প্রণোদিতভাবে এ স্লোগান ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এটিকে এক্সপাঞ্জ করা হলো।
শুক্রবার, ১৭ জুন ২০২২
Lঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে এক সিনেট সদস্যের বক্তব্য শেষে দেওয়া বাংলাদেশ জিন্দাবাদ শব্দ দুটিকে নিয়ে তুমুল হট্টগোল ও উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) রাত সাড়ে নয়টার দিকে সিনেট অধিবেশন চলাকালীন বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল থেকে নির্বাচিত সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম তার বক্তব্যের শেষে "বাংলাদেশ জিন্দাবাদ" বলে বক্তব্য শেষ করেন।
অধিবেশনের শেষের দিকে পয়েন্ট অফ অর্ডারে তার এই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন নীল দল প্যানেল থেকে নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক আবু জাফর মো. শফিউল আলম ভূঁইয়া। তাৎক্ষণিকভাবে নীল দলের বাকি সদস্যরাও সম্মতি জ্ঞাপন করেন।
এসময় অধ্যাপক ওবায়দুল তার স্লোগানের পক্ষে বক্তব্য দিতে গেলে তুমুল হট্টগোল সৃষ্টি হয়। তিনি বলেন, সবাইকে নিজস্ব মতাদর্শ প্রকাশের স্বাধীনতা দেওয়া উচিত। এই স্লোগান এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে তুমুল জনপ্রিয়। ভিন্ন মতের প্রতি সকলের সহনশীল আচরণ করা উচিত।
পরে শব্দ দুটিকে এক্সপাঞ্জ (বাতিল) করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। উপাচার্য বলেন, এটি পাকিস্তানি ভাবধারার একটি স্লোগান। সিনেট অধিবেশনকে অস্থিতিশীল করার জন্য উদ্দ্যেশ্য প্রণোদিতভাবে এ স্লোগান ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এটিকে এক্সপাঞ্জ করা হলো।