ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ৭ কলেজের ৪র্থ বর্ষ বি.এ(সম্মান) ২০২০ সালের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ের পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরীর বরাবর অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন পরীক্ষা কমিটির সভাপতি মাহমুদুর রহমান।
অভিযুক্ত দুই শিক্ষক হলেন অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হক এবং অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খান।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘বিভাগের কোর্স নং ২৪১৬০৭-এর পরীক্ষক অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হক- কে মোট ১৫০টি খাতা মূল্যায়নের জন্য দেয়া হয়। কিন্তু গত ১৪/৬/২০১২ ইং তারিখে সভাপতির নিকট তার জমা দেয়া নম্বর পরে মাত্র ৫৯টি খাতার নম্বর পাওয়া গেছে। বাতি খাতার নম্বর তিনি জমা দেননি। তাছাড়া কয়েকটি খাতার নম্বরপত্রে বাংলা ও ইংরেজি সংখ্যার মিশ্রণে নম্বর দেয়া হয়েছে। এতে করে শিক্ষার্থীদেরকে দেয়া নম্বর সনাক্ত করতে সমস্যা হচ্ছে। কোর্স নম্বর লেখার ক্ষেত্রেও একই ধরনের সমস্যা দেখা যায়। উপরোন্ত পরীক্ষকের জমা দেয়া নম্বরপত্রের হাতের লেখাটি তার অন্যান্য সময়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় জমা দেয়া নম্বরপত্রের হাতের লেখার সাথে সঙ্গতিহীন বলে মনে হয়েছে।’
এতে আরো বলা হয়, ‘কোর্স নং ২৪১৬১৭ এর পরীক্ষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খান- ১০০টি (রোল ২৫০০১-২৫৩৫, ২৬০০১ ২৩০১৭, ২৬৫০১-২৬৫৫২) খাতা মূল্যায়ন করেন। ১ নং প্রশ্নোত্তরের প্রদেয় নম্বর ২০। এই ২০ নম্বরের প্রশ্নোত্তর মূল্যায়নের ক্ষেত্রে উক্ত পরীক্ষক কর্তৃক প্রদত্ত নম্বরের সাথে অন্যান্য পরীক্ষকের মূল্যায়নের সামঞ্জস্য নেই। তার নম্বর প্রদানের ধরণ থেকে মনে হচ্ছে তিনি ২০ এর পরিবর্তে ১০ এ মূল্যায়ন করেছেন।’
অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী এবং অভিযুক্ত অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খানকে একাধিকবার মুঠোফোনে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
সোমবার, ০১ আগস্ট ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ৭ কলেজের ৪র্থ বর্ষ বি.এ(সম্মান) ২০২০ সালের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ের পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরীর বরাবর অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন পরীক্ষা কমিটির সভাপতি মাহমুদুর রহমান।
অভিযুক্ত দুই শিক্ষক হলেন অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হক এবং অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খান।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘বিভাগের কোর্স নং ২৪১৬০৭-এর পরীক্ষক অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হক- কে মোট ১৫০টি খাতা মূল্যায়নের জন্য দেয়া হয়। কিন্তু গত ১৪/৬/২০১২ ইং তারিখে সভাপতির নিকট তার জমা দেয়া নম্বর পরে মাত্র ৫৯টি খাতার নম্বর পাওয়া গেছে। বাতি খাতার নম্বর তিনি জমা দেননি। তাছাড়া কয়েকটি খাতার নম্বরপত্রে বাংলা ও ইংরেজি সংখ্যার মিশ্রণে নম্বর দেয়া হয়েছে। এতে করে শিক্ষার্থীদেরকে দেয়া নম্বর সনাক্ত করতে সমস্যা হচ্ছে। কোর্স নম্বর লেখার ক্ষেত্রেও একই ধরনের সমস্যা দেখা যায়। উপরোন্ত পরীক্ষকের জমা দেয়া নম্বরপত্রের হাতের লেখাটি তার অন্যান্য সময়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় জমা দেয়া নম্বরপত্রের হাতের লেখার সাথে সঙ্গতিহীন বলে মনে হয়েছে।’
এতে আরো বলা হয়, ‘কোর্স নং ২৪১৬১৭ এর পরীক্ষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খান- ১০০টি (রোল ২৫০০১-২৫৩৫, ২৬০০১ ২৩০১৭, ২৬৫০১-২৬৫৫২) খাতা মূল্যায়ন করেন। ১ নং প্রশ্নোত্তরের প্রদেয় নম্বর ২০। এই ২০ নম্বরের প্রশ্নোত্তর মূল্যায়নের ক্ষেত্রে উক্ত পরীক্ষক কর্তৃক প্রদত্ত নম্বরের সাথে অন্যান্য পরীক্ষকের মূল্যায়নের সামঞ্জস্য নেই। তার নম্বর প্রদানের ধরণ থেকে মনে হচ্ছে তিনি ২০ এর পরিবর্তে ১০ এ মূল্যায়ন করেছেন।’
অধ্যাপক ড. এ কে এম খাদেমুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী এবং অভিযুক্ত অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান খানকে একাধিকবার মুঠোফোনে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।