চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের একাংশের ডাকা অবরোধ স্থগিত করা হয়েছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের আশ্বাসে অবরোধ স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
মঙ্গলবার (০২ আগস্ট) দুপুর ১২টায় স্থগিতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজয় গ্রুপের নেতা ও উপ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নয়ন চন্দ্র মোদক।
তিনি বলেন, আমরা চলমান আন্দোলন স্থগিত করেছি। আমাদের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভাইয়ের আশ্বাস পেয়েছি। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির দিকে যাব এখন।
এর আগে সোমবার বিকেল ৩টায় পাঁচ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধের ডাক দেন বিজয় গ্রুপের পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে- মো. ইলিয়াসকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা, পূর্ণাঙ্গ কমিটি বর্ধিতকরণ, সব অছাত্র, শিবির, বিএনপি-জামায়াত ও বিবাহিত কর্মীদের ঘোষিত কমিটি থেকে বাদ দেওয়া, ৫০ জন ত্যাগী, মেধাবী ও নিয়মিত ছাত্রদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করে আজকের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রদান এবং পদবিতে সিনিয়র-জুনিয়র ক্রমিক ঠিক করা।
রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেজে কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য কমিটির অনুমোদন দেন। কমিটিতে সহ-সভাপতি করা হয়েছে ১১৮ জনকে। এছাড়া ১১ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ১১ জন সাংগঠনিক সম্পাদক ছাড়াও অন্যান্য পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আরও ২৬৩ জনকে। কমিটিতে সদস্য করা হয়েছে ২১ জনকে।
কমিটি ঘোষণার পর পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা। প্রধান ফটকে তালা দিয়ে দিনভর অবস্থান নেন তারা। এরপর বিকেলে ৫ দফা দাবি ঘোষণা করে অনির্দিষ্টকালের অবরোধের ডাক দেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৩ জুলাই দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় রেজাউল হক রুবেলকে সভাপতি ও ইকবাল হোসেন টিপুকে সাধারণ সম্পাদক করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে সর্বশেষ ২০১৬ সালে চবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
মঙ্গলবার, ০২ আগস্ট ২০২২
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের একাংশের ডাকা অবরোধ স্থগিত করা হয়েছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের আশ্বাসে অবরোধ স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
মঙ্গলবার (০২ আগস্ট) দুপুর ১২টায় স্থগিতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজয় গ্রুপের নেতা ও উপ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নয়ন চন্দ্র মোদক।
তিনি বলেন, আমরা চলমান আন্দোলন স্থগিত করেছি। আমাদের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভাইয়ের আশ্বাস পেয়েছি। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির দিকে যাব এখন।
এর আগে সোমবার বিকেল ৩টায় পাঁচ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধের ডাক দেন বিজয় গ্রুপের পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে- মো. ইলিয়াসকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা, পূর্ণাঙ্গ কমিটি বর্ধিতকরণ, সব অছাত্র, শিবির, বিএনপি-জামায়াত ও বিবাহিত কর্মীদের ঘোষিত কমিটি থেকে বাদ দেওয়া, ৫০ জন ত্যাগী, মেধাবী ও নিয়মিত ছাত্রদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করে আজকের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রদান এবং পদবিতে সিনিয়র-জুনিয়র ক্রমিক ঠিক করা।
রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেজে কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য কমিটির অনুমোদন দেন। কমিটিতে সহ-সভাপতি করা হয়েছে ১১৮ জনকে। এছাড়া ১১ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ১১ জন সাংগঠনিক সম্পাদক ছাড়াও অন্যান্য পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আরও ২৬৩ জনকে। কমিটিতে সদস্য করা হয়েছে ২১ জনকে।
কমিটি ঘোষণার পর পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা। প্রধান ফটকে তালা দিয়ে দিনভর অবস্থান নেন তারা। এরপর বিকেলে ৫ দফা দাবি ঘোষণা করে অনির্দিষ্টকালের অবরোধের ডাক দেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৩ জুলাই দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় রেজাউল হক রুবেলকে সভাপতি ও ইকবাল হোসেন টিপুকে সাধারণ সম্পাদক করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে সর্বশেষ ২০১৬ সালে চবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।