শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) ‘নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে আইন, বিধি ও প্রবিধিমালার প্রয়োগ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ সিলেট জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের যুগ্ম-সচিব মো. রেজাউল করিম এনডিসির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- শাবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আমিনা পারভীন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সচিব আব্দুন নাসের খান প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাবিপ্রবি উপাচার্য বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা। দেশে খাদ্যের মান যাচাইয়ের জন্য বিএসটিআই আছে। তবে খাদ্যের প্যাকেটের উপরের লেভেল লাগিয়ে দেয়ার মধ্যেই যেন তা সীমাবদ্ধ না থাকে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিৎ খাদ্যের মান যাচাই করে তা বাজারকরণ করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে একটি বিভাগ আছে। তারা দেশ-বিদেশে খাদ্য নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছে। আমাদের দেশে খাদ্য সামগ্রীতে যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশানো হতো তা থেকে আমরা অনেকটা বেরিয়ে এসেছি।’
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ভেজালমুক্ত খাবারের ক্ষেত্রে আরও বেশি নজরদারি বাড়াবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট ২০২২
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) ‘নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে আইন, বিধি ও প্রবিধিমালার প্রয়োগ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ সিলেট জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের যুগ্ম-সচিব মো. রেজাউল করিম এনডিসির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- শাবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আমিনা পারভীন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সচিব আব্দুন নাসের খান প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাবিপ্রবি উপাচার্য বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা। দেশে খাদ্যের মান যাচাইয়ের জন্য বিএসটিআই আছে। তবে খাদ্যের প্যাকেটের উপরের লেভেল লাগিয়ে দেয়ার মধ্যেই যেন তা সীমাবদ্ধ না থাকে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিৎ খাদ্যের মান যাচাই করে তা বাজারকরণ করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে একটি বিভাগ আছে। তারা দেশ-বিদেশে খাদ্য নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছে। আমাদের দেশে খাদ্য সামগ্রীতে যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশানো হতো তা থেকে আমরা অনেকটা বেরিয়ে এসেছি।’
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ভেজালমুক্ত খাবারের ক্ষেত্রে আরও বেশি নজরদারি বাড়াবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।