জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দশ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা নতুন ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীর নিকট হস্তান্তরনের দাবি জানান।
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদদের ব্যানারে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর পারিবারিক প্রতিষ্ঠানের লেক নির্মামের কাজ বাতিল করে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে ক্যাম্পাসে সোমবার দুপুরে মানবন্ধনের ডাক দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীদদের আরেকটি পক্ষ।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ক্যাম্পাসের শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে ক্যাম্পাসের দুই শতাধিক শিক্ষার্থীরা এ দাবিগুলো তুলে মানববন্ধন করে।
মানববন্ধন শেষে তারা ঢাকা জেলা প্রশাসক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে দাবিগুলো তুলে ধরে স্বারকলিপি প্রদান করেন।
এ সময় তারা এ দশ দফা দাবি বাস্তবায়নে উদ্যোগের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টা সময় বেধে দেন।
মানববন্ধন শেষে এসব শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
নতুন ক্যাম্পাস নিয়ে শিক্ষার্থীদের দশ দফা দাবিগুলো হলো-
১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নতুন ক্যাম্পাসের কাজ প্রধানমন্ত্রীর অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতাভুক্ত করা।
২. প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরবর্তী নির্মাণ কাজ শেষ করা।
৩. ক্যাম্পাসের কাজে নগ্ন হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনের গ্রেফতার করতে হবে। ৪. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও অবিলম্বে পুলিশের থানা বাস্তবায়ন।
৫. শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলগুলো আগে সম্পন্ন করতে হবে।
৬. লেক নির্মাণের টেন্ডারে যদি কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে তার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।
৭. জরিপের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ২০০ একর জমি নিশ্চিত করা।
৮. প্রকল্পে ছাত্র প্রতিনিধি যুক্ত করা বা শিক্ষার্থীদের কাছে প্রকল্পের সকল তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।
৯. দ্রুত পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে।
১০. বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান নতুন ক্যাম্পাস তথা ২য় ক্যাম্পাসে করার ব্যবস্থা করতে হবে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কাজ অন্দোলন ছাড়া আদায় করা সম্ভব নয়। আমদের আগ্রজদের আন্দোলনের ফসল হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে ২০০ একর জমির উপর নতুন ক্যাম্পাসের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু সেই ক্যাম্পাসেও ভূমিদস্যু স্থানীয় চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের নজর পড়েছে। তাকে যেকোন মূল্যে আমাদের প্রতিহত করতে হবে।
রোববার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দশ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা নতুন ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীর নিকট হস্তান্তরনের দাবি জানান।
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদদের ব্যানারে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর পারিবারিক প্রতিষ্ঠানের লেক নির্মামের কাজ বাতিল করে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে ক্যাম্পাসে সোমবার দুপুরে মানবন্ধনের ডাক দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীদদের আরেকটি পক্ষ।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ক্যাম্পাসের শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে ক্যাম্পাসের দুই শতাধিক শিক্ষার্থীরা এ দাবিগুলো তুলে মানববন্ধন করে।
মানববন্ধন শেষে তারা ঢাকা জেলা প্রশাসক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে দাবিগুলো তুলে ধরে স্বারকলিপি প্রদান করেন।
এ সময় তারা এ দশ দফা দাবি বাস্তবায়নে উদ্যোগের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টা সময় বেধে দেন।
মানববন্ধন শেষে এসব শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
নতুন ক্যাম্পাস নিয়ে শিক্ষার্থীদের দশ দফা দাবিগুলো হলো-
১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নতুন ক্যাম্পাসের কাজ প্রধানমন্ত্রীর অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতাভুক্ত করা।
২. প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরবর্তী নির্মাণ কাজ শেষ করা।
৩. ক্যাম্পাসের কাজে নগ্ন হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনের গ্রেফতার করতে হবে। ৪. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও অবিলম্বে পুলিশের থানা বাস্তবায়ন।
৫. শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলগুলো আগে সম্পন্ন করতে হবে।
৬. লেক নির্মাণের টেন্ডারে যদি কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে তার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।
৭. জরিপের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ২০০ একর জমি নিশ্চিত করা।
৮. প্রকল্পে ছাত্র প্রতিনিধি যুক্ত করা বা শিক্ষার্থীদের কাছে প্রকল্পের সকল তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।
৯. দ্রুত পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে।
১০. বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান নতুন ক্যাম্পাস তথা ২য় ক্যাম্পাসে করার ব্যবস্থা করতে হবে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কাজ অন্দোলন ছাড়া আদায় করা সম্ভব নয়। আমদের আগ্রজদের আন্দোলনের ফসল হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে ২০০ একর জমির উপর নতুন ক্যাম্পাসের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু সেই ক্যাম্পাসেও ভূমিদস্যু স্থানীয় চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের নজর পড়েছে। তাকে যেকোন মূল্যে আমাদের প্রতিহত করতে হবে।