গত বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সতর্ক অবস্থান রয়েছে ছাত্রলীগ। মূলত, বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে ক্যাম্পাস এলাকায় যেকোনো ধরনের নাশকতা রুখতেই এ সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার তৃতীয় দিনের মতো ক্যাম্পাসে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে তারা।
শনিবার সকাল থেকে দিনভর ক্যাম্পাসের টিএসসি, মধুর ক্যানটিন, নীলক্ষেত, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কার্জন হল ও হাইকোর্ট মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা ছাত্রদল ও বিএনপির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন। বিভিন্ন হল শাখা ও কেন্দ্রীয় ইউনিটের নেতা-কর্মীদের মোটরসাইকেলেও শোডাউনও দিতে দেখা যায়।
টিএসসি, শাহবাগ ও চানখারপুল এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ ক্রিকেট খেলছেন। আবার কেউ কেউ সমস্বরে গান পরিবেশন করছেন। তাদের উদ্দেশ্য, ছাত্রদল যাতে ক্যাম্পাসে কোনোভাবেই প্রবেশ করতে না পারে।
হাইকোর্ট এলাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের নেতৃত্বে মোটর সাইকেল শোডাউন দিতে দেখা যায় ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মীকে।
তানভীর হাসান সৈকত সংবাদকে বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সকল নেতাকর্মীকে বিএনপি-জামাত অপশক্তির নাশকতা রুখতে সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। সে নির্দেশনা মোতাবেক আমরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা মাঠে অবস্থান করছি। অপশক্তির ছায়াটুকুও আমরা জনগণের জানমালের উপর আসতে দিবো না। দেশবিরোধী শক্তিরা কোনো নৈরাজ্য করতে চাইলে আমরা তা প্রতিহত করতে তৈরী আছি।
এদিকে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে শনিবার টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘বিজয় মঞ্চ: সন্ত্রাস রুখতে সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক আয়োজন থাকছে। এ আয়োজনে দিনব্যাপী প্রতিবাদী গান, নাচ, আবৃত্তি, মঞ্চ নাটক, মূকাভিনয় ও বিতর্কসহ নানা পরিবেশনা থাকছে। এ আয়োজনে ‘সচেতন শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ’ থাকবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে৷ এই ক্রান্তিলগ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে যেকোনো কুচক্রি মহলের অপপ্রয়াস রুখে দেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব হাতে নিয়েছে।’
শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
গত বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সতর্ক অবস্থান রয়েছে ছাত্রলীগ। মূলত, বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে ক্যাম্পাস এলাকায় যেকোনো ধরনের নাশকতা রুখতেই এ সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার তৃতীয় দিনের মতো ক্যাম্পাসে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে তারা।
শনিবার সকাল থেকে দিনভর ক্যাম্পাসের টিএসসি, মধুর ক্যানটিন, নীলক্ষেত, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কার্জন হল ও হাইকোর্ট মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা ছাত্রদল ও বিএনপির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন। বিভিন্ন হল শাখা ও কেন্দ্রীয় ইউনিটের নেতা-কর্মীদের মোটরসাইকেলেও শোডাউনও দিতে দেখা যায়।
টিএসসি, শাহবাগ ও চানখারপুল এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ ক্রিকেট খেলছেন। আবার কেউ কেউ সমস্বরে গান পরিবেশন করছেন। তাদের উদ্দেশ্য, ছাত্রদল যাতে ক্যাম্পাসে কোনোভাবেই প্রবেশ করতে না পারে।
হাইকোর্ট এলাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের নেতৃত্বে মোটর সাইকেল শোডাউন দিতে দেখা যায় ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মীকে।
তানভীর হাসান সৈকত সংবাদকে বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সকল নেতাকর্মীকে বিএনপি-জামাত অপশক্তির নাশকতা রুখতে সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। সে নির্দেশনা মোতাবেক আমরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা মাঠে অবস্থান করছি। অপশক্তির ছায়াটুকুও আমরা জনগণের জানমালের উপর আসতে দিবো না। দেশবিরোধী শক্তিরা কোনো নৈরাজ্য করতে চাইলে আমরা তা প্রতিহত করতে তৈরী আছি।
এদিকে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে শনিবার টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘বিজয় মঞ্চ: সন্ত্রাস রুখতে সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক আয়োজন থাকছে। এ আয়োজনে দিনব্যাপী প্রতিবাদী গান, নাচ, আবৃত্তি, মঞ্চ নাটক, মূকাভিনয় ও বিতর্কসহ নানা পরিবেশনা থাকছে। এ আয়োজনে ‘সচেতন শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ’ থাকবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে৷ এই ক্রান্তিলগ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে যেকোনো কুচক্রি মহলের অপপ্রয়াস রুখে দেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব হাতে নিয়েছে।’