বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এস. এ. মালেক এর প্রয়াণে এক স্মরণসভার আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ।
আজ ৭ জানুয়ারি শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান এর সঞ্চালনায় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার নজরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক মতিউর রহমান লাল্টু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া, লেখক ও কলামিস্ট স্বদেশ রায়, রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায়, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক, সুপ্রীম কোর্টের অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডা. এস এ মালেক বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন অকুতোভয় সৈনিক ছিলেন। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাসীন করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ডা. এস এ মালেক এর অভাব কোনদিনই পুরন হবার নয়। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে ৭৫ পরবর্তী তাঁর ভূমিকা স্মরণ করার মতো। স্বৈর শাসনের হাত থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধার করা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একটি পার্লামেন্টরী সরকার প্রতিষ্ঠায় তিনি কাজ করেছিলেন। সরকারের সমালোচনার মাধ্যমে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতেন।
সাংবাদিক স্বদেশ রায় বলেন, ডা. এস এ মালেক অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে গণহত্যার তীব্র প্রতিবাদ করতেন এবং বিশ্ব সভায় এই গণহত্যার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য জনমত গড়ে তুলতেন। তিনি সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
সুভাষ সিংহ রায় বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন মৃত্যুহীন প্রাণ। ৩৮ বছর আগে তার সাথে পরিচয়, তাকে অনুসরণ করলে বঙ্গবন্ধুর কথা স্মরণ রাখা যাবে। মনে প্রাণে ধারণ করতে পারলে অনেক দুর এগিয়ে যাওয়া যাবে।
সভা শেষে ডা. এস এ মালেকের আত্মার শান্তি কামনায় মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় মসজিদ এর খতিব এমদাদ উদ্দিন।
শনিবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৩
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এস. এ. মালেক এর প্রয়াণে এক স্মরণসভার আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ।
আজ ৭ জানুয়ারি শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান এর সঞ্চালনায় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার নজরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক মতিউর রহমান লাল্টু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া, লেখক ও কলামিস্ট স্বদেশ রায়, রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায়, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক, সুপ্রীম কোর্টের অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডা. এস এ মালেক বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন অকুতোভয় সৈনিক ছিলেন। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাসীন করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ডা. এস এ মালেক এর অভাব কোনদিনই পুরন হবার নয়। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে ৭৫ পরবর্তী তাঁর ভূমিকা স্মরণ করার মতো। স্বৈর শাসনের হাত থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধার করা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একটি পার্লামেন্টরী সরকার প্রতিষ্ঠায় তিনি কাজ করেছিলেন। সরকারের সমালোচনার মাধ্যমে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতেন।
সাংবাদিক স্বদেশ রায় বলেন, ডা. এস এ মালেক অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে গণহত্যার তীব্র প্রতিবাদ করতেন এবং বিশ্ব সভায় এই গণহত্যার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য জনমত গড়ে তুলতেন। তিনি সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
সুভাষ সিংহ রায় বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন মৃত্যুহীন প্রাণ। ৩৮ বছর আগে তার সাথে পরিচয়, তাকে অনুসরণ করলে বঙ্গবন্ধুর কথা স্মরণ রাখা যাবে। মনে প্রাণে ধারণ করতে পারলে অনেক দুর এগিয়ে যাওয়া যাবে।
সভা শেষে ডা. এস এ মালেকের আত্মার শান্তি কামনায় মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় মসজিদ এর খতিব এমদাদ উদ্দিন।