৫ দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়রা।
বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুর ২ টায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও শৈলকূপার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো আটকে পড়ে। ফলে কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ভোগান্তিতে পড়েন।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতার সকল ইভেন্টে দল পাঠাতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ খেলা গুলো চালু রাখতে হবে, বাৎসরিক খেলার সূচি তৈরি করতে হবে এবং খেলাধুলা বাবদ শিক্ষার্থীদের দেয়া টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে আলাদা করে শারীরিক শিক্ষা বিভাগে জমা করতে হবে।
জানা যায়, তাদের দাবি গুলো নিয়ে সকালে শারিরীক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. সোহেলের সাথে আলোচনায় বসেন। আলোচনায় তাদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস না দিয়ে নানা রকম অযুহাত দেখান বলে অভিযোগ করেন তারা। ফলে দুপুর দুইটায় ২০/২৫ জন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে তারা আন্দোলন শুরু করেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আমরা খেলাধুলা বাবদ ১৬০ টাকা করে দেই। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ বছর ধরে আন্তঃবিভাগ কোন খেলার আয়োজন করা হয়নি। তাহলে টাকাগুলো কোথায় যাচ্ছে?
তারা আরো বলেন, আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য বারবার আন্দোলন করতে হচ্ছে। আমাদের দাবিগুলো আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
প্রায় আধা ঘন্টা ফটক আটকে রাখার পর প্রক্টরিয়াল বডি ঘটনাস্থলে এসে প্রশাসনের সাথে আলোচনার আশ্বাস দিলে তারা আন্দোলন স্থগিত করেন।
এ বিষয়ে শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. সোহেল বলেন, আমরা আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট খেলার জন্য সভাপতিদের নোটিস দিয়েছি। অন্য দাবি গুলো নিয়ে প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমি শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালকের সাথে আলোচনা করবো। আশাকরি শনিবারের মধ্যে সমাধান করতে পারবো।
এর আগেও বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ খেলায় সকল ইভেন্টে অংশগ্রহণের জন্যও তারা প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়েছিলেন।
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
৫ দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়রা।
বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুর ২ টায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও শৈলকূপার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো আটকে পড়ে। ফলে কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ভোগান্তিতে পড়েন।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতার সকল ইভেন্টে দল পাঠাতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ খেলা গুলো চালু রাখতে হবে, বাৎসরিক খেলার সূচি তৈরি করতে হবে এবং খেলাধুলা বাবদ শিক্ষার্থীদের দেয়া টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে আলাদা করে শারীরিক শিক্ষা বিভাগে জমা করতে হবে।
জানা যায়, তাদের দাবি গুলো নিয়ে সকালে শারিরীক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. সোহেলের সাথে আলোচনায় বসেন। আলোচনায় তাদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস না দিয়ে নানা রকম অযুহাত দেখান বলে অভিযোগ করেন তারা। ফলে দুপুর দুইটায় ২০/২৫ জন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে তারা আন্দোলন শুরু করেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আমরা খেলাধুলা বাবদ ১৬০ টাকা করে দেই। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ বছর ধরে আন্তঃবিভাগ কোন খেলার আয়োজন করা হয়নি। তাহলে টাকাগুলো কোথায় যাচ্ছে?
তারা আরো বলেন, আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য বারবার আন্দোলন করতে হচ্ছে। আমাদের দাবিগুলো আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
প্রায় আধা ঘন্টা ফটক আটকে রাখার পর প্রক্টরিয়াল বডি ঘটনাস্থলে এসে প্রশাসনের সাথে আলোচনার আশ্বাস দিলে তারা আন্দোলন স্থগিত করেন।
এ বিষয়ে শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. সোহেল বলেন, আমরা আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট খেলার জন্য সভাপতিদের নোটিস দিয়েছি। অন্য দাবি গুলো নিয়ে প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমি শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালকের সাথে আলোচনা করবো। আশাকরি শনিবারের মধ্যে সমাধান করতে পারবো।
এর আগেও বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ খেলায় সকল ইভেন্টে অংশগ্রহণের জন্যও তারা প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়েছিলেন।