বন্ধ করে দেয়া হয় শাটল ট্রেন
ছাত্রলীগের পছন্দের প্রার্থী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ না পাওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপাচার্যের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠেছে। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে চবি উপাচার্যের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়কে অচল করতে চবি’র প্রধান পরিবহন শাটল ট্রেন বন্ধ করে দিয়েছে ছাত্রলীগের একাংশের নেতাকর্মীরা। রাত ৮টায় এই প্রতিবেদন তৈরি করার সময় পর্যন্ত শাটল ট্রেন চট্টগ্রাম শহরের উদ্দেশে ছেড়ে যায়নি বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, রাইয়ান আহমেদ নামে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের একজন সদস্য শিক্ষক নিয়োগ প্রার্থী ছিলেন। তবে তিনি মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ায় বাদ পড়েন। নিয়োগ বোর্ডে সুপারিশপ্রাপ্তদের বিষয়টি গোপন থাকায় সিন্ডিকেট সভার অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিলেন ছাত্রলীগের অনুসারীরা।
সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. খাইরুল ইসলাম জানান, সোমবার দুপুরে চবি উপাচার্যের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪১তম সিন্ডিকেট সভায় রাজনীতি, বিজ্ঞান, ইসলামিক স্টাডিজ এবং মেরিন সায়েন্সেস এবং ফিশারিজসহ বিভিন্ন বিভাগের সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মৌখিক পরীক্ষায় সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের নিয়োগ অনুমোদন করা হয়েছে। সভা শেষ হওয়ার পরে বিকেলের দিকে উপাচার্যের কার্যালয়ের বাইরে কিছু ছেলে ভাঙচুর করেছে শুনেছি। তবে আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না।
শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও বগিভিত্তিক উপ-গ্রুপ একাকার গ্রুপের নেতা মঈনুল ইসলাম রাসেল জানান, ‘সরকারবিরোধী বিভিন্ন কাজে জড়িতদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তাছাড়াও অনেকের বিরুদ্ধে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়া এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগও আছে।’
তিনি আরও বলেন, উপাচার্যকে আগেও এ বিষয়ে বলা হয়েছিল, এরপরও তিনি এসব প্রার্থীকে নির্বাচন করায় ছাত্রলীগের অনুসারীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে কার্যালয়ে ভাঙচুর করেছে। এছাড়া আমরা শাটল ট্রেন অবরুদ্ধ করেছি। এসব প্রার্থীকে বাদ দেয়ার আগ পর্যন্ত শাটল ট্রেন বন্ধ থাকবে।
বন্ধ করে দেয়া হয় শাটল ট্রেন
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
ছাত্রলীগের পছন্দের প্রার্থী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ না পাওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপাচার্যের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠেছে। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে চবি উপাচার্যের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়কে অচল করতে চবি’র প্রধান পরিবহন শাটল ট্রেন বন্ধ করে দিয়েছে ছাত্রলীগের একাংশের নেতাকর্মীরা। রাত ৮টায় এই প্রতিবেদন তৈরি করার সময় পর্যন্ত শাটল ট্রেন চট্টগ্রাম শহরের উদ্দেশে ছেড়ে যায়নি বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, রাইয়ান আহমেদ নামে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের একজন সদস্য শিক্ষক নিয়োগ প্রার্থী ছিলেন। তবে তিনি মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ায় বাদ পড়েন। নিয়োগ বোর্ডে সুপারিশপ্রাপ্তদের বিষয়টি গোপন থাকায় সিন্ডিকেট সভার অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিলেন ছাত্রলীগের অনুসারীরা।
সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. খাইরুল ইসলাম জানান, সোমবার দুপুরে চবি উপাচার্যের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪১তম সিন্ডিকেট সভায় রাজনীতি, বিজ্ঞান, ইসলামিক স্টাডিজ এবং মেরিন সায়েন্সেস এবং ফিশারিজসহ বিভিন্ন বিভাগের সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মৌখিক পরীক্ষায় সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের নিয়োগ অনুমোদন করা হয়েছে। সভা শেষ হওয়ার পরে বিকেলের দিকে উপাচার্যের কার্যালয়ের বাইরে কিছু ছেলে ভাঙচুর করেছে শুনেছি। তবে আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না।
শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও বগিভিত্তিক উপ-গ্রুপ একাকার গ্রুপের নেতা মঈনুল ইসলাম রাসেল জানান, ‘সরকারবিরোধী বিভিন্ন কাজে জড়িতদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তাছাড়াও অনেকের বিরুদ্ধে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়া এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগও আছে।’
তিনি আরও বলেন, উপাচার্যকে আগেও এ বিষয়ে বলা হয়েছিল, এরপরও তিনি এসব প্রার্থীকে নির্বাচন করায় ছাত্রলীগের অনুসারীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে কার্যালয়ে ভাঙচুর করেছে। এছাড়া আমরা শাটল ট্রেন অবরুদ্ধ করেছি। এসব প্রার্থীকে বাদ দেয়ার আগ পর্যন্ত শাটল ট্রেন বন্ধ থাকবে।