নোবেল জয়ী কাব্যগ্রন্থ গীতাঞ্জলি হাতে দাঁড়িয়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কাঠের কাঠামোর ওপর বইয়ের পাতা জোড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের এ অবয়ব। কিন্তু, তাঁর মুখ টেপ লাগিয়ে বন্ধ করা এবং হাতের কাব্যগ্রন্থটি পেরেকবিদ্ধ।
সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্রেরই দেখা মিলছে ঠিক বইমেলার টিএসসি সংলগ্ন গেট অর্থ্যাৎ রাজু ভাস্কর্যে পাদদেশে। ভাস্কর্যটি স্থাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তারা বামধারার ছাত্র সংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানা গেছে।
উদ্যোক্তারা বলছেন, ভাস্কর্যটি বানানো হয়েছে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে। এটি পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে রাজু ভাষ্কর্যের পাশে থাকবে।
ভাস্কর্যটি মানুষকে সেন্সরশিপ এবং অন্যান্য ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধেও কথা বলতে অনুপ্রাণিত করবে বলে জানান উদ্যোক্তারা।
ভাষ্কর্য নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, আমরা এমন কিছু তৈরি করতে চেয়েছিলাম যা মানুষকে কথা বলতে এবং আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে মানুষকে ভাবতে বাধ্য করবে। বাংলা একাডেমি আদর্শ প্রকাশনীর স্টল বই মেলাতে নিষিদ্ধ করেছে। শুধু তাই নয়, অনেক বই নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে মুক্ত চিন্তা এবং স্বাধীন মত প্রকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাতে এ ভাস্কর্য নির্মাণ করেছি।
বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
নোবেল জয়ী কাব্যগ্রন্থ গীতাঞ্জলি হাতে দাঁড়িয়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কাঠের কাঠামোর ওপর বইয়ের পাতা জোড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের এ অবয়ব। কিন্তু, তাঁর মুখ টেপ লাগিয়ে বন্ধ করা এবং হাতের কাব্যগ্রন্থটি পেরেকবিদ্ধ।
সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্রেরই দেখা মিলছে ঠিক বইমেলার টিএসসি সংলগ্ন গেট অর্থ্যাৎ রাজু ভাস্কর্যে পাদদেশে। ভাস্কর্যটি স্থাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তারা বামধারার ছাত্র সংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানা গেছে।
উদ্যোক্তারা বলছেন, ভাস্কর্যটি বানানো হয়েছে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে। এটি পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে রাজু ভাষ্কর্যের পাশে থাকবে।
ভাস্কর্যটি মানুষকে সেন্সরশিপ এবং অন্যান্য ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধেও কথা বলতে অনুপ্রাণিত করবে বলে জানান উদ্যোক্তারা।
ভাষ্কর্য নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, আমরা এমন কিছু তৈরি করতে চেয়েছিলাম যা মানুষকে কথা বলতে এবং আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে মানুষকে ভাবতে বাধ্য করবে। বাংলা একাডেমি আদর্শ প্রকাশনীর স্টল বই মেলাতে নিষিদ্ধ করেছে। শুধু তাই নয়, অনেক বই নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে মুক্ত চিন্তা এবং স্বাধীন মত প্রকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাতে এ ভাস্কর্য নির্মাণ করেছি।