Sent: Mon, 20 Feb 2023 at 1:52 pm
Subject: SAKHIPUR NEWS
# ২৭টি মাদ্রাসার মধ্যে নেই ২৬টিতে
# ৫৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মধ্যে নেই ২৮টি
# ১০টি স্কুল ও কলেজের মধ্যে নেই ৫টিতে
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন জানাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকার কথা থাকলেও নেই বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে কলাগাছ বা কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার বানিয়ে দিবসটি পালন করলেও বেশি ভাগ প্রতিষ্ঠানে পালনই করা হয় না।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার না থাকায় শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর হয় না অনেক শিক্ষার্থীর। আবার কয়েটি প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকলেও সেগুলোর অবস্থাও জরাজীর্ণ। উপজেলা শহরের শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হয়ে ওঠে না অনেকেরই। ফলে ভাষার জন্য লড়াইয়ের পটভূমি ও ভাষা দিবসের মর্যাদা সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসসূত্রে জানাযায়, এ উপজেলায় ৯১টি মাধ্যমিক-নি¤œ মাধ্যমিক,মাদ্রাসা ও কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে ৫৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠিানে নেই শহীদ মিনার। খোজ নিয়ে জানা যায় উপজেলার ২৭ টি মাদ্রাসার মধ্যে ১টিতে ১০টি কলেজের মধ্যে ৫টিতে এছাড়াও মাধ্যমিক ও নি¤œ মাধ্যমিক ৫৪ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে আছে ২৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আছে শহীদ মিনার।
উপজেলার চতলবাইদ মাদ্রাসার সুপার জাব্বার আলী মুঠোফোনে জানান, উপজেলার ২৭ মাদ্রাসার মধ্যে একমাত্র আমার প্রতিষ্ঠানেই শহীদ মিনার আছে। যে শহীদদের জন্য আমরা ভাষা পেয়েছি তাদের সম্মান জানাতে শহীদ মিনার সকল প্রতিষ্ঠানে থাকা দরকার।
সরকারি মুজিব কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আলিম মাহমুদ বলেন, ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা দিতে আর শহিদদের চেতনা পরবর্তী প্রজন্মের কাছে জিইয়ে রাখতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার প্রয়োজন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জিল্লুর রহমান আনম বলেন, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। তবে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা একরকম নয়। প্রতিষ্ঠানের প্রধানসহ স্থানীয় ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সকল প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার তৈরির আহ্বান জানিচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)ফারজানা আলম বলেন, এ বিষয়ে সরকারিভাবে এখনও আমরা কোনো বরাদ্দ পাইনি। তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা চেষ্টা করব উপজেলার প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেন শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়।
সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
Sent: Mon, 20 Feb 2023 at 1:52 pm
Subject: SAKHIPUR NEWS
# ২৭টি মাদ্রাসার মধ্যে নেই ২৬টিতে
# ৫৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মধ্যে নেই ২৮টি
# ১০টি স্কুল ও কলেজের মধ্যে নেই ৫টিতে
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন জানাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকার কথা থাকলেও নেই বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে কলাগাছ বা কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার বানিয়ে দিবসটি পালন করলেও বেশি ভাগ প্রতিষ্ঠানে পালনই করা হয় না।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার না থাকায় শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর হয় না অনেক শিক্ষার্থীর। আবার কয়েটি প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার থাকলেও সেগুলোর অবস্থাও জরাজীর্ণ। উপজেলা শহরের শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হয়ে ওঠে না অনেকেরই। ফলে ভাষার জন্য লড়াইয়ের পটভূমি ও ভাষা দিবসের মর্যাদা সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসসূত্রে জানাযায়, এ উপজেলায় ৯১টি মাধ্যমিক-নি¤œ মাধ্যমিক,মাদ্রাসা ও কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে ৫৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠিানে নেই শহীদ মিনার। খোজ নিয়ে জানা যায় উপজেলার ২৭ টি মাদ্রাসার মধ্যে ১টিতে ১০টি কলেজের মধ্যে ৫টিতে এছাড়াও মাধ্যমিক ও নি¤œ মাধ্যমিক ৫৪ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে আছে ২৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আছে শহীদ মিনার।
উপজেলার চতলবাইদ মাদ্রাসার সুপার জাব্বার আলী মুঠোফোনে জানান, উপজেলার ২৭ মাদ্রাসার মধ্যে একমাত্র আমার প্রতিষ্ঠানেই শহীদ মিনার আছে। যে শহীদদের জন্য আমরা ভাষা পেয়েছি তাদের সম্মান জানাতে শহীদ মিনার সকল প্রতিষ্ঠানে থাকা দরকার।
সরকারি মুজিব কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আলিম মাহমুদ বলেন, ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা দিতে আর শহিদদের চেতনা পরবর্তী প্রজন্মের কাছে জিইয়ে রাখতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার প্রয়োজন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জিল্লুর রহমান আনম বলেন, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। তবে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা একরকম নয়। প্রতিষ্ঠানের প্রধানসহ স্থানীয় ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সকল প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার তৈরির আহ্বান জানিচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)ফারজানা আলম বলেন, এ বিষয়ে সরকারিভাবে এখনও আমরা কোনো বরাদ্দ পাইনি। তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা চেষ্টা করব উপজেলার প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেন শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়।