ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন আজাদ এর নেতৃত্বে একটি সিকিউরিটি টিম এ অভিযান চালায়। সোমবার বেলা বারোটা থেকে প্রায় ঘন্টাব্যাপী এ অভিযান চলে।
অভিযান পরিচালনাকারীদের সূত্রে জানা যায়, কার্যালয়ের কোনো ডিভাইস বা অডিও রেকর্ডার আছে কিনা সেটি খুঁজতেই এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা যায়, গত কয়েকদিনে উপাচার্যের কন্ঠ সদৃশ ২টি ফেসবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু অডিও ফাঁস করা হয়। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ সহ কয়েকটি বিভাগের নিয়োগ ও প্রার্থীদের সাথে কথা বলতে শোনা যায়।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কর্তৃক ইবি থানায় জিডি করা হয় এবং আসন্ন তিনটি নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করা হয়।
এদিকে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অবস্থান তুলে ধরে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জনসংযোগ অফিসের পরিচালক আমানুর রহমান।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, কথিত নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিতই হয়নি। পরীক্ষার ব্যাপারে কোন প্রশ্নপত্রই প্রনীত হয়নি। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণতঃ নিয়োগ বোর্ডের সকল সদস্যের উপস্থিতিতে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠানের ঠিক পূর্বেই তাৎক্ষনিকভাবে প্রত্যেক সদস্যের কাছ থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণ করা হয় এবং সদস্যদের উপস্থিতিতে কম্পিউটারে তা’ চূড়ান্ত করে সীলগালা অবস্থায় পরীক্ষার হলে নিয়ে যাওয়া হয়। কথিত নিয়োগ পরীক্ষার ব্যাপারে এসবের কিছুই সম্পন্ন হয়নি। ইউজিসি প্রয়োজনে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কাল্পনিক এমন প্রচারনায় কেউ যেন বিভ্রান্ত না হয় সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানাচ্ছে।
সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন আজাদ এর নেতৃত্বে একটি সিকিউরিটি টিম এ অভিযান চালায়। সোমবার বেলা বারোটা থেকে প্রায় ঘন্টাব্যাপী এ অভিযান চলে।
অভিযান পরিচালনাকারীদের সূত্রে জানা যায়, কার্যালয়ের কোনো ডিভাইস বা অডিও রেকর্ডার আছে কিনা সেটি খুঁজতেই এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা যায়, গত কয়েকদিনে উপাচার্যের কন্ঠ সদৃশ ২টি ফেসবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু অডিও ফাঁস করা হয়। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ সহ কয়েকটি বিভাগের নিয়োগ ও প্রার্থীদের সাথে কথা বলতে শোনা যায়।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কর্তৃক ইবি থানায় জিডি করা হয় এবং আসন্ন তিনটি নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করা হয়।
এদিকে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অবস্থান তুলে ধরে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জনসংযোগ অফিসের পরিচালক আমানুর রহমান।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, কথিত নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিতই হয়নি। পরীক্ষার ব্যাপারে কোন প্রশ্নপত্রই প্রনীত হয়নি। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণতঃ নিয়োগ বোর্ডের সকল সদস্যের উপস্থিতিতে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠানের ঠিক পূর্বেই তাৎক্ষনিকভাবে প্রত্যেক সদস্যের কাছ থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণ করা হয় এবং সদস্যদের উপস্থিতিতে কম্পিউটারে তা’ চূড়ান্ত করে সীলগালা অবস্থায় পরীক্ষার হলে নিয়ে যাওয়া হয়। কথিত নিয়োগ পরীক্ষার ব্যাপারে এসবের কিছুই সম্পন্ন হয়নি। ইউজিসি প্রয়োজনে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কাল্পনিক এমন প্রচারনায় কেউ যেন বিভ্রান্ত না হয় সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানাচ্ছে।