রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় তদারকি করতে এসে অবরুদ্ধ হয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা এম তারেক নূর। হলের অভ্যন্তরে তাকে অবরুদ্ধ রাখেন অভিযুক্ত শিক্ষার্থীসহ তার বিভাগের সহপাঠীরা।
আজ বুধবার (১ মার্চ) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলে মূল ফটকে তালা দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তিনি হল থেকে বের হন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষার্থী নুরুন্নাহার দোলনের (অভিযুক্ত) বিষয়ে ছাত্র উপদেষ্টা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা যথাযথ হয়নি। আমরা এ সিদ্ধান্তকে মানবো না। পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আমরা তার পদত্যাগ চাই।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমরা বসবো। ঘটনা শুনে তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রাবির বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের এক শিক্ষার্থীকে সাতদিন ধরে মানসিকভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে একই হলের দোলন নামের এক সিনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। নির্যাতন সইতে না পেরে মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ওই শিক্ষার্থী অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেকে) ভর্তি করা হয়।
বুধবার, ০১ মার্চ ২০২৩
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় তদারকি করতে এসে অবরুদ্ধ হয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা এম তারেক নূর। হলের অভ্যন্তরে তাকে অবরুদ্ধ রাখেন অভিযুক্ত শিক্ষার্থীসহ তার বিভাগের সহপাঠীরা।
আজ বুধবার (১ মার্চ) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলে মূল ফটকে তালা দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তিনি হল থেকে বের হন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষার্থী নুরুন্নাহার দোলনের (অভিযুক্ত) বিষয়ে ছাত্র উপদেষ্টা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা যথাযথ হয়নি। আমরা এ সিদ্ধান্তকে মানবো না। পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আমরা তার পদত্যাগ চাই।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমরা বসবো। ঘটনা শুনে তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রাবির বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের এক শিক্ষার্থীকে সাতদিন ধরে মানসিকভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে একই হলের দোলন নামের এক সিনিয়র শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। নির্যাতন সইতে না পেরে মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ওই শিক্ষার্থী অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেকে) ভর্তি করা হয়।