ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে (আইবিএ) তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী (বাইন্ডার) পদে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আইবিএ ইন্সটিটিউট গ্রন্থাগারের বাইন্ডার পদের বিপরীতে একাধিক যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীকে বাদ দিয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন তানভীর আহম্মেদ নামে এক প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। সুপারিশকৃত প্রার্থীর বিরুদ্ধে রয়েছে অভিজ্ঞতা সনদ জালিয়াতির অভিযোগও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামান বলেন, তদন্তসাপেক্ষে কোনো জালিয়াতি ধরা পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইবিএতে অস্থায়ী ভিত্তিতে কয়েকজন কর্মচারি কর্মরত আছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে স্থান পূরণ সাপেক্ষে স্থায়ী পদে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু এই পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সেই নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে। দীর্ঘ ১২ বছর ও ১০ বছর যাবৎ অস্থায়ী ভিত্তিতে কাজ করা একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে ৬ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন তানভীর আহম্মেদকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে সুপারিশ প্রাপ্ত প্রার্থীর বিরুদ্ধে 'ভুয়া' অভিজ্ঞতা সনদ ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। যেখানে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কাজে বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
ওই প্রার্থী অভিজ্ঞতায় উল্লেখ করেছেন ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের একটি ফটোকপির দোকানে কাজ করেছেন। অথচ ওই সময় তিনি মালয়শিয়ায় অবস্থান করছইলেন বলে জানা যায়। যদিও ওই নিয়োগ প্রার্থী বিষয়টি সংবাদের কাছে অস্বীকার করেন।
নিয়োগ বোর্ডে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক অধ্যাপক ড. মো: নাসিরুদ্দিন মুন্সী সংবাদকে বলেন, যাকেই সুপারিশ করা হয়েছে যোগ্যতার ভিত্তিতে নায্যভাবেই করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে (আইবিএ) তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী (বাইন্ডার) পদে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আইবিএ ইন্সটিটিউট গ্রন্থাগারের বাইন্ডার পদের বিপরীতে একাধিক যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীকে বাদ দিয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন তানভীর আহম্মেদ নামে এক প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। সুপারিশকৃত প্রার্থীর বিরুদ্ধে রয়েছে অভিজ্ঞতা সনদ জালিয়াতির অভিযোগও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামান বলেন, তদন্তসাপেক্ষে কোনো জালিয়াতি ধরা পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইবিএতে অস্থায়ী ভিত্তিতে কয়েকজন কর্মচারি কর্মরত আছেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে স্থান পূরণ সাপেক্ষে স্থায়ী পদে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু এই পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সেই নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে। দীর্ঘ ১২ বছর ও ১০ বছর যাবৎ অস্থায়ী ভিত্তিতে কাজ করা একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে ৬ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন তানভীর আহম্মেদকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে সুপারিশ প্রাপ্ত প্রার্থীর বিরুদ্ধে 'ভুয়া' অভিজ্ঞতা সনদ ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। যেখানে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কাজে বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
ওই প্রার্থী অভিজ্ঞতায় উল্লেখ করেছেন ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের একটি ফটোকপির দোকানে কাজ করেছেন। অথচ ওই সময় তিনি মালয়শিয়ায় অবস্থান করছইলেন বলে জানা যায়। যদিও ওই নিয়োগ প্রার্থী বিষয়টি সংবাদের কাছে অস্বীকার করেন।
নিয়োগ বোর্ডে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক অধ্যাপক ড. মো: নাসিরুদ্দিন মুন্সী সংবাদকে বলেন, যাকেই সুপারিশ করা হয়েছে যোগ্যতার ভিত্তিতে নায্যভাবেই করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।