ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদ্দিন হলের ক্যান্টিনের ফ্রিজে রান্না করা মাংসের সাথে কাঁচা মাছ-মাংস পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার বিকেলে হলের ক্যান্টিনে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফ্রিজে কাঁচা মাছ-মাংসের সাথে রান্না করা মুরগীর রোস্ট রাখা আছে। সাথে আছে ফিরনি।ফ্রিজের ভেতর রুই মাছ, পাবদা মাছ, মুরগীর মাংস স্তূপ করে রাখা আছে।
গতকাল প্রথম রমজান থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ক্যান্টিনগুলোর খাবারের দাম হলভেদে ৪০-৫০% পর্যন্ত বেড়ে গেছে। কিন্তু সে অনুপাতে বাড়েনি খাবারের মান ও পরিমাণ। খাবারের মান নিয়ে সন্দিহান সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়েছে তারা। এসবের মাঝেই আজ জসীমউদ্দিন হলের ক্যান্টিনে এ অবস্থা দেখা যায়।
জানা যায়, গতকাল সেহেরি শেষে বেঁচে যাওয়া খাবারগুলো আজকে পরিবেশন করার জন্যই ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে।
ক্যান্টিন ম্যানেজার রফিক উদ্দীনের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে হলের হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদদের কাছে জানতে চেয়ে একাধিকবার মুঠোফোনে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রাব্বানী বলেন, বিষয়টি আমি হলের প্রভোস্টকে অবহিত করেছি। কোনো গাফিলতি থাকলে তিনি ব্যবস্থা নিবেন।
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদ্দিন হলের ক্যান্টিনের ফ্রিজে রান্না করা মাংসের সাথে কাঁচা মাছ-মাংস পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার বিকেলে হলের ক্যান্টিনে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফ্রিজে কাঁচা মাছ-মাংসের সাথে রান্না করা মুরগীর রোস্ট রাখা আছে। সাথে আছে ফিরনি।ফ্রিজের ভেতর রুই মাছ, পাবদা মাছ, মুরগীর মাংস স্তূপ করে রাখা আছে।
গতকাল প্রথম রমজান থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ক্যান্টিনগুলোর খাবারের দাম হলভেদে ৪০-৫০% পর্যন্ত বেড়ে গেছে। কিন্তু সে অনুপাতে বাড়েনি খাবারের মান ও পরিমাণ। খাবারের মান নিয়ে সন্দিহান সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়েছে তারা। এসবের মাঝেই আজ জসীমউদ্দিন হলের ক্যান্টিনে এ অবস্থা দেখা যায়।
জানা যায়, গতকাল সেহেরি শেষে বেঁচে যাওয়া খাবারগুলো আজকে পরিবেশন করার জন্যই ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে।
ক্যান্টিন ম্যানেজার রফিক উদ্দীনের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে হলের হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদদের কাছে জানতে চেয়ে একাধিকবার মুঠোফোনে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রাব্বানী বলেন, বিষয়টি আমি হলের প্রভোস্টকে অবহিত করেছি। কোনো গাফিলতি থাকলে তিনি ব্যবস্থা নিবেন।