১৪ এপ্রিল দেশজুড়ে উদযাপিত হবে ‘বাংলা নববর্ষ-১৪৩০’–এর প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবছরের মতো এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে। শোভাযাত্রার এবারের প্রতিপাদ্য ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’। এবারের বর্ষবরণের আয়োজন বিকেল পাঁচটার মধ্যে শেষ করতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকেল পাঁচটার পর কোনোভাবেই প্রবেশ করা যাবে না, শুধু বের হওয়া যাবে। ওই দিন ক্যাম্পাসে ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ। কমিটির অন্য সদস্যরাও এতে উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নববর্ষ উদ্যাপনের সার্বিক প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এ বছর মঙ্গল শোভাযাত্রা চারুকলা অনুষদ থেকে সকাল নয়টায় বের করা হবে। শোভাযাত্রাটি শাহবাগ মোড় হয়ে পুনরায় চারুকলা অনুষদে গিয়ে শেষ হবে। পয়লা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। নববর্ষের আগের দিন ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যা সাতটার পর ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের যানবাহন চালানো যাবে না। ওই দিন ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেল চালানো সম্পূর্ণ নিষেধ।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসবাসরত কোনো ব্যক্তি নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাতায়াতের জন্য শুধু নীলক্ষেত মোড়সংলগ্ন ফটক ও পলাশী মোড়সংলগ্ন ফটক ব্যবহার করতে পারবেন। সভায় নববর্ষের দিন নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে স্থাপন করে তা নজরদারি করার জন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৩
১৪ এপ্রিল দেশজুড়ে উদযাপিত হবে ‘বাংলা নববর্ষ-১৪৩০’–এর প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবছরের মতো এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে। শোভাযাত্রার এবারের প্রতিপাদ্য ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’। এবারের বর্ষবরণের আয়োজন বিকেল পাঁচটার মধ্যে শেষ করতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকেল পাঁচটার পর কোনোভাবেই প্রবেশ করা যাবে না, শুধু বের হওয়া যাবে। ওই দিন ক্যাম্পাসে ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ। কমিটির অন্য সদস্যরাও এতে উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নববর্ষ উদ্যাপনের সার্বিক প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এ বছর মঙ্গল শোভাযাত্রা চারুকলা অনুষদ থেকে সকাল নয়টায় বের করা হবে। শোভাযাত্রাটি শাহবাগ মোড় হয়ে পুনরায় চারুকলা অনুষদে গিয়ে শেষ হবে। পয়লা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। নববর্ষের আগের দিন ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যা সাতটার পর ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের যানবাহন চালানো যাবে না। ওই দিন ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেল চালানো সম্পূর্ণ নিষেধ।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসবাসরত কোনো ব্যক্তি নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাতায়াতের জন্য শুধু নীলক্ষেত মোড়সংলগ্ন ফটক ও পলাশী মোড়সংলগ্ন ফটক ব্যবহার করতে পারবেন। সভায় নববর্ষের দিন নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে স্থাপন করে তা নজরদারি করার জন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।