ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে নিয়ম না মেনে দু’জন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে। কর্তৃপক্ষ নিয়ম আনুসরন না করার কথা বললেও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তারা নিয়মিত বেতন-ভাতা পাচ্ছেন।
জানা যায়, গত বছরের ডিসেম্বরে আইবিএর উচ্চমান সহকারী এবং অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ দুটি পদের বিপরীতে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী কর্মচারী নিয়োগে সুপারিশকৃতদের চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য উপাচার্যের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে আইবিএর পরিচালক উপাচার্যের অনুমোদন ছাড়াই দুটি পদে নিয়োগ দিয়ে দেন।
জানতে চাইলে ডেপুটি রেজিস্ট্রার(প্রশাসন ৮) সালমা বিনতে হক বলেন, নিয়মানুযায়ী সুপারিশকৃত প্রার্থীর নিয়োগের জন্য উপাচার্যের অনুমোদন দরকার। কিন্তু এ ধরনের কোনো সুপারিশপত্র আইবিএ কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছে পাঠায়নি।
নিয়োগে নয়ম না মানার অভিযোগ থাকলে কীভাবে বেতন দেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব পরিচালক(ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এটা আমাদের ভুল না। এটা ওই ইন্সটিটিউটের ভুল।’
আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের মোবাইলফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি।
উপাচার্য ড. মোঃ আখতারুজ্জামান সংবাদকে বলেন,‘এ বিষয়ে একটি চিঠি আমার কাছে এসেছে। তাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ে কোনো গ্যাপ আছে। বিষয়টি আমি দেখবো।’
রোববার, ০৯ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে নিয়ম না মেনে দু’জন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে। কর্তৃপক্ষ নিয়ম আনুসরন না করার কথা বললেও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তারা নিয়মিত বেতন-ভাতা পাচ্ছেন।
জানা যায়, গত বছরের ডিসেম্বরে আইবিএর উচ্চমান সহকারী এবং অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ দুটি পদের বিপরীতে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী কর্মচারী নিয়োগে সুপারিশকৃতদের চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য উপাচার্যের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে আইবিএর পরিচালক উপাচার্যের অনুমোদন ছাড়াই দুটি পদে নিয়োগ দিয়ে দেন।
জানতে চাইলে ডেপুটি রেজিস্ট্রার(প্রশাসন ৮) সালমা বিনতে হক বলেন, নিয়মানুযায়ী সুপারিশকৃত প্রার্থীর নিয়োগের জন্য উপাচার্যের অনুমোদন দরকার। কিন্তু এ ধরনের কোনো সুপারিশপত্র আইবিএ কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছে পাঠায়নি।
নিয়োগে নয়ম না মানার অভিযোগ থাকলে কীভাবে বেতন দেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব পরিচালক(ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এটা আমাদের ভুল না। এটা ওই ইন্সটিটিউটের ভুল।’
আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের মোবাইলফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি।
উপাচার্য ড. মোঃ আখতারুজ্জামান সংবাদকে বলেন,‘এ বিষয়ে একটি চিঠি আমার কাছে এসেছে। তাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ে কোনো গ্যাপ আছে। বিষয়টি আমি দেখবো।’