ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ‘আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের’ ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ফুল দিতে আসা ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ।
এতে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ২ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানান ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি খোরশেদ আলম সোহেল ।আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় হাইকোর্ট মোড়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, কলা ভবনের সামনে তাদের এই কর্মসূচী থাকলেও ছাত্রলীগের বাঁধার মুখে প্রথমে শহীদ মিনার এবং পরে কার্জন হল এলাকায় চলে যায় তারা। সংক্ষেপে তাদের কর্মসূচি শেষ করে চলে যাওয়ার সময় হাইকোর্ট মোড়ে পৌঁছালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায় বলে অভিযোগ করে ছাত্রদলের নেতারা।
হামলায় আহতরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম জিসান, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সাব্বির আহমেদ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সাংগঠনিক সম্পাদক অনিক আহমেদ।
হামলার বিষয়ে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ফুল ও কলম দিয়ে বরণ করার পর আমরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করছিলাম। তখন হাইকোর্ট এলাকায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের উপর হামলা করে। হামলা পাঁচজন গুরুতর আহতসহ মোট সাত-আট আহত হয়েছে।
তবে ছাত্রলীগের দাবি ছাত্রদল নিজেদের মধ্যে ঝামেলা করে আহত হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সেবা দিতে ব্যস্ত ছিল। ছাত্রলীগের এরকম কিছু করেনি। আমার জানা মতে, তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। তারা নিজেরা একে অপরের উপর হামলা করেছে। এখানে ছাত্রলীগের কোনো হাত নেই।’
শনিবার, ০৬ মে ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ‘আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের’ ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ফুল দিতে আসা ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ।
এতে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ২ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানান ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি খোরশেদ আলম সোহেল ।আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় হাইকোর্ট মোড়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, কলা ভবনের সামনে তাদের এই কর্মসূচী থাকলেও ছাত্রলীগের বাঁধার মুখে প্রথমে শহীদ মিনার এবং পরে কার্জন হল এলাকায় চলে যায় তারা। সংক্ষেপে তাদের কর্মসূচি শেষ করে চলে যাওয়ার সময় হাইকোর্ট মোড়ে পৌঁছালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায় বলে অভিযোগ করে ছাত্রদলের নেতারা।
হামলায় আহতরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম জিসান, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সাব্বির আহমেদ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সাংগঠনিক সম্পাদক অনিক আহমেদ।
হামলার বিষয়ে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ফুল ও কলম দিয়ে বরণ করার পর আমরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করছিলাম। তখন হাইকোর্ট এলাকায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের উপর হামলা করে। হামলা পাঁচজন গুরুতর আহতসহ মোট সাত-আট আহত হয়েছে।
তবে ছাত্রলীগের দাবি ছাত্রদল নিজেদের মধ্যে ঝামেলা করে আহত হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সেবা দিতে ব্যস্ত ছিল। ছাত্রলীগের এরকম কিছু করেনি। আমার জানা মতে, তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। তারা নিজেরা একে অপরের উপর হামলা করেছে। এখানে ছাত্রলীগের কোনো হাত নেই।’