সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ড. মো. শহীদ উল্লাহ তালুকদারের সৌজন্যতাবােধ ও দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি সহজে কােনাে সাধারণ মানুষকে সাক্ষাৎতাে দেনই না; এমনকি সাংবাদিকদেরও না। তার সাথে কেউ সাক্ষাতে গেলে প্রথমেই অফিস সহকারী দিয়ে জিজ্ঞাসা করান কেন, কী কারণে সাক্ষাৎ করতে চান। এরপর তিনি `বিজি’ আছেন বলে সাক্ষাৎপ্রার্থীদের ফিরিয়ে দেন। দায়িত্বশীল একজন ব্যক্তির এমন আচরণে ক্ষুব্ধ অনেকেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সাংবাদিক জানান, বুধবার দুপুরের পর তার একজন সহকর্মী নিয়ে তিনি সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসির কার্যালয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত অফিস সহকারীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘ভিসি স্যার কি আছেন?’ হ্যাঁ বােধক সম্মতির পর ওই সাংবাদিক তার একটি ভিজিটিং কার্ড দেন। অফিস সহকারী ভিসির কক্ষ থেকে এসে প্রশ্ন করেন, ‘কেন দেখা করতে চান?’ জবাবে সাংবাদিক বলেন, ‘সেটা ভিসি স্যারকেই বলবাে’। উত্তরে অফিস সহকারীর উত্তর, ‘ভিসি স্যারই আমাকে জানতে বলেছেন।’ পরে সাংবাদিক বললেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক কাজে এসেছি।’ অফিস সহকারীর উত্তর, ‘সরি, স্যার ফাইলে সই করা নিয়ে বিজি আছেন। এখন দেখা করতে পারবেন না।’ পরে ওই দুই সাংবাদিক সাক্ষৎ না পেয়েই ফিরে আসেন।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ড. মো. শহীদ উল্লাহ তালুকদারের সৌজন্যতাবােধ ও দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি সহজে কােনাে সাধারণ মানুষকে সাক্ষাৎতাে দেনই না; এমনকি সাংবাদিকদেরও না। তার সাথে কেউ সাক্ষাতে গেলে প্রথমেই অফিস সহকারী দিয়ে জিজ্ঞাসা করান কেন, কী কারণে সাক্ষাৎ করতে চান। এরপর তিনি `বিজি’ আছেন বলে সাক্ষাৎপ্রার্থীদের ফিরিয়ে দেন। দায়িত্বশীল একজন ব্যক্তির এমন আচরণে ক্ষুব্ধ অনেকেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সাংবাদিক জানান, বুধবার দুপুরের পর তার একজন সহকর্মী নিয়ে তিনি সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসির কার্যালয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত অফিস সহকারীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘ভিসি স্যার কি আছেন?’ হ্যাঁ বােধক সম্মতির পর ওই সাংবাদিক তার একটি ভিজিটিং কার্ড দেন। অফিস সহকারী ভিসির কক্ষ থেকে এসে প্রশ্ন করেন, ‘কেন দেখা করতে চান?’ জবাবে সাংবাদিক বলেন, ‘সেটা ভিসি স্যারকেই বলবাে’। উত্তরে অফিস সহকারীর উত্তর, ‘ভিসি স্যারই আমাকে জানতে বলেছেন।’ পরে সাংবাদিক বললেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক কাজে এসেছি।’ অফিস সহকারীর উত্তর, ‘সরি, স্যার ফাইলে সই করা নিয়ে বিজি আছেন। এখন দেখা করতে পারবেন না।’ পরে ওই দুই সাংবাদিক সাক্ষৎ না পেয়েই ফিরে আসেন।