অবশেষে আন্দোলনের মুখে রাজশাহীপ্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(রুয়েট) অতিরিক্ত দায়িত্বের ভাইস-চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ড.সাজ্জাদ হোসেন পদত্যাগ করেছেন। রবিবার রাত পৌনে ৯টারদিকে পদত্যাগপত্র বিশ্ববিদ্যালয়টিররেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সেলিমহোসেনের নিকট জমা দেন তিনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পদত্যাগ করেন তিনি। ভিসির ব্যক্তিগত সহকারী প্রকৌশলী মো. মাহবুব সালাম সেতু পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকাট্রনিক্স বিভাগের প্রভাষক সারাফত হোসেন অভিও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, রাত পৌনে ৯টার দিকে অতিরিক্ত দায়িত্বের ভিসি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। এসময় আমি নিজে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। পরে তিনি পদত্যাগপত্রটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের নিকট জমা দেন
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়টির অর্ধশতাধিক শিক্ষক নিজেদের পদোন্নতির দাবিতে গতকাল রোববার বেলা ১১টা থেকে রুটিন দায়িত্বের ভিসি অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। অবশেষে চাপের মুখে রাত সোয়া ৯টার দিকে তিনি পদত্যাগ করেন।
রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। শেষে চাপের মুখে রাত সোয়া ৯টার দিকে তিনি পদত্যাগ করেন।
গত বছরের ৩০ জুলাই রুয়েট ভিসির পদ শূন্য হয়ে যায়। এরপর ১০ মাস থেকে রুটিন দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করছিলেন অ্যাপল্যাইড সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের অভিযোগ ছিল, ১১ মাস ধরে ক্যাম্পাসে ভিসি নেই। অভিভাবক না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে চরম স্থবিরতা নেমে এসেছে। এ ছাড়া সব শর্ত পূরণ করেও গত ১৫ মাসে অন্তত ৮০ জন শিক্ষক তাদের ন্যায্য পদোন্নতি ও আপগ্রেডেশন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
পদোন্নতির দাবিতে গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে রুয়েট শিক্ষক সমিতির কয়েকজন নেতার সঙ্গে শিক্ষকরা ভিসির দপ্তরে প্রবেশ করেন। এ সময় রুটিন দায়িত্বের ভিসিকে পদোন্নতির বিষয়টি বললে তার হাতে কোনো ক্ষমতা নেই বলে জানান।
এরপর থেকে থেকেই শিক্ষকরা ড. সাজ্জাদের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের পাশাপাশি তাকে তার দপ্তর থেকে বের হতে দিচ্ছিলেন না।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
অবশেষে আন্দোলনের মুখে রাজশাহীপ্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(রুয়েট) অতিরিক্ত দায়িত্বের ভাইস-চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ড.সাজ্জাদ হোসেন পদত্যাগ করেছেন। রবিবার রাত পৌনে ৯টারদিকে পদত্যাগপত্র বিশ্ববিদ্যালয়টিররেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সেলিমহোসেনের নিকট জমা দেন তিনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পদত্যাগ করেন তিনি। ভিসির ব্যক্তিগত সহকারী প্রকৌশলী মো. মাহবুব সালাম সেতু পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকাট্রনিক্স বিভাগের প্রভাষক সারাফত হোসেন অভিও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, রাত পৌনে ৯টার দিকে অতিরিক্ত দায়িত্বের ভিসি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। এসময় আমি নিজে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। পরে তিনি পদত্যাগপত্রটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের নিকট জমা দেন
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়টির অর্ধশতাধিক শিক্ষক নিজেদের পদোন্নতির দাবিতে গতকাল রোববার বেলা ১১টা থেকে রুটিন দায়িত্বের ভিসি অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। অবশেষে চাপের মুখে রাত সোয়া ৯টার দিকে তিনি পদত্যাগ করেন।
রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। শেষে চাপের মুখে রাত সোয়া ৯টার দিকে তিনি পদত্যাগ করেন।
গত বছরের ৩০ জুলাই রুয়েট ভিসির পদ শূন্য হয়ে যায়। এরপর ১০ মাস থেকে রুটিন দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করছিলেন অ্যাপল্যাইড সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের অভিযোগ ছিল, ১১ মাস ধরে ক্যাম্পাসে ভিসি নেই। অভিভাবক না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে চরম স্থবিরতা নেমে এসেছে। এ ছাড়া সব শর্ত পূরণ করেও গত ১৫ মাসে অন্তত ৮০ জন শিক্ষক তাদের ন্যায্য পদোন্নতি ও আপগ্রেডেশন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
পদোন্নতির দাবিতে গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে রুয়েট শিক্ষক সমিতির কয়েকজন নেতার সঙ্গে শিক্ষকরা ভিসির দপ্তরে প্রবেশ করেন। এ সময় রুটিন দায়িত্বের ভিসিকে পদোন্নতির বিষয়টি বললে তার হাতে কোনো ক্ষমতা নেই বলে জানান।
এরপর থেকে থেকেই শিক্ষকরা ড. সাজ্জাদের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের পাশাপাশি তাকে তার দপ্তর থেকে বের হতে দিচ্ছিলেন না।