২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে মিছিল বের করে ছাত্রলীগ। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশে মিলিত হয়।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, আজকের বাজেটটি মেগা সরকারের একটি মেগা বাজেট। স্মার্ট বাংলাদেশের গড়ার জন্য একটি ড্রিম প্রজেক্ট হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই বাজেট। কল্যাণ-ধর্মী রাষ্ট্র গড়ার অন্যতম ভিত্তিপ্রস্তর হচ্ছে এবারের বাজেট। স্মার্ট বাংলাদেশ স্বপ্ন গড়ার পর এটি আওয়ামী লীগ ও গণমুখী সরকারের প্রথম বাজেট।
তিনি আরো বলেন, বাজেটের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দলের বা সরকারের অঙ্গীকার, লক্ষ্য, ভিশন ও মিশন প্রতিধ্বনিত হয়। একইসাথে বাজেট একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দলিল। শেখ হাসিনার সরকারের এই বাজেট প্রত্যেকটি সূচকেই সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে। সেজন্য আমরা বাংলার ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন বলেন, এবারের বাজেট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি রেকর্ড ভাঙ্গা বাজেট যা পূর্ববর্তী বাজেটের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা বেশি। বাজেটে শিক্ষা খাতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে যা মোট বাজেটের প্রায় ১২ শতাংশ। শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে বাজেট প্রণয়ন করেছেন তার জন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।
শয়ন বলেন, আজকে আমাদের দেশে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা নদীর বুকেও টানেল নির্মাণ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। বেকারত্ব দূর করতে ও শিক্ষার হার বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনাকে ঢেলে সাজিয়েছে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে কিরূপ হবে তা আমরা এই বাজেটের মাধ্যমে বুঝতে পারছি।
সমাবেশ সঞ্চালনায় ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত। এসময় ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ শাখাসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩
২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে মিছিল বের করে ছাত্রলীগ। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশে মিলিত হয়।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, আজকের বাজেটটি মেগা সরকারের একটি মেগা বাজেট। স্মার্ট বাংলাদেশের গড়ার জন্য একটি ড্রিম প্রজেক্ট হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই বাজেট। কল্যাণ-ধর্মী রাষ্ট্র গড়ার অন্যতম ভিত্তিপ্রস্তর হচ্ছে এবারের বাজেট। স্মার্ট বাংলাদেশ স্বপ্ন গড়ার পর এটি আওয়ামী লীগ ও গণমুখী সরকারের প্রথম বাজেট।
তিনি আরো বলেন, বাজেটের মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দলের বা সরকারের অঙ্গীকার, লক্ষ্য, ভিশন ও মিশন প্রতিধ্বনিত হয়। একইসাথে বাজেট একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দলিল। শেখ হাসিনার সরকারের এই বাজেট প্রত্যেকটি সূচকেই সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে। সেজন্য আমরা বাংলার ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন বলেন, এবারের বাজেট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি রেকর্ড ভাঙ্গা বাজেট যা পূর্ববর্তী বাজেটের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা বেশি। বাজেটে শিক্ষা খাতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে যা মোট বাজেটের প্রায় ১২ শতাংশ। শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে বাজেট প্রণয়ন করেছেন তার জন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।
শয়ন বলেন, আজকে আমাদের দেশে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। কর্ণফুলী টানেলের মতো যমুনা নদীর বুকেও টানেল নির্মাণ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। বেকারত্ব দূর করতে ও শিক্ষার হার বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনাকে ঢেলে সাজিয়েছে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে কিরূপ হবে তা আমরা এই বাজেটের মাধ্যমে বুঝতে পারছি।
সমাবেশ সঞ্চালনায় ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত। এসময় ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ শাখাসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।