ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা ও বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের (গোপালগঞ্জ) শিক্ষার্থী মোঃ ইসমাঈলের মুক্তির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ।
শনিবার (৩ জুন) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি তরিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, ঢাবি শাখার সভাপতি আসিফ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক আহনাফ সাঈদখান প্রমুখ।
সমাবেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, ইসমাঈল-খাদিজাসহ এই আইনে গ্রেপ্তার সকলের মুক্তি এবং ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধের দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য ডিজিটাল অস্ত্র হিসেবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করছে। সরকারের সমালোচনা করলেই এই আইন দিয়ে যাকে তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ইসমাঈল ও খাদিজার মতো দুইজন নিরপরাধ শিক্ষার্থীকে এই অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা দ্রুত তাদের মুক্তি জানাচ্ছি। একইসঙ্গে ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।
সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, আজকের এই সমাবেশ থেকে সরকারের কাছে আমাদের তিনটা স্পষ্ট দাবি জানাচ্ছি। খাফিজ-ইসমাঈলসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার সকলের মামলা প্রত্যাহার করতে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে এবং ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধ করতে হবে। দ্রুত এসব দাবি মেনে না নেওয়া হলে সারাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে তুমুল আন্দোলন গড়ে তুলবে ছাত্র অধিকার পরিষদ।
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা ও বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের (গোপালগঞ্জ) শিক্ষার্থী মোঃ ইসমাঈলের মুক্তির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ।
শনিবার (৩ জুন) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি তরিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, ঢাবি শাখার সভাপতি আসিফ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক আহনাফ সাঈদখান প্রমুখ।
সমাবেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, ইসমাঈল-খাদিজাসহ এই আইনে গ্রেপ্তার সকলের মুক্তি এবং ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধের দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য ডিজিটাল অস্ত্র হিসেবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করছে। সরকারের সমালোচনা করলেই এই আইন দিয়ে যাকে তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ইসমাঈল ও খাদিজার মতো দুইজন নিরপরাধ শিক্ষার্থীকে এই অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা দ্রুত তাদের মুক্তি জানাচ্ছি। একইসঙ্গে ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।
সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, আজকের এই সমাবেশ থেকে সরকারের কাছে আমাদের তিনটা স্পষ্ট দাবি জানাচ্ছি। খাফিজ-ইসমাঈলসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার সকলের মামলা প্রত্যাহার করতে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে এবং ভিআইপি প্রটোকলের নামে ভোগান্তি বন্ধ করতে হবে। দ্রুত এসব দাবি মেনে না নেওয়া হলে সারাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে তুমুল আন্দোলন গড়ে তুলবে ছাত্র অধিকার পরিষদ।