পুলিশের ওপর আক্রমণ ও নাশকতার মামলায় সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছে চেম্বার জজ আদালত।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে দুলুর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এর আগে, গতকাল (রোববার) বিচারপতি মো. রেজাউল হকের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ দুলুকে জামিন দেয়। পরে তার জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডা থানার নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগের রাতে দুলু এবং আরও ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আসামি দুলুকে কারাগারে আটক ও পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. রিপন উদ্দিন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত দুলুর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, জিজ্ঞাসাবাদে তারা আরও স্বীকার করে, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি করে দেশে অরাজকতার মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্টসহ সরকার পতনের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক লোক ঢাকায় সমবেত করে।
ওই ১১ জন হলেন- ভোলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, মাকছুদুর রহমান, গোলাম মোস্তফা, আবির ইসলাম সাত্তার, তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে মামুন, শিমুল মিয়া, সোহেল, মোস্তাক হোসেন মুন্না, আব্দুল মান্নান শেখ বাবু ও শাহীনুর রহমান।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ১৭ অক্টোবর বাড্ডা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনার সময় বাড্ডা থানাধীন বৈঠাখালী ৩০ ফুট রাস্তার মাথায় গ্রিন টাওয়ারের নিচতলায় কিছু লোক ‘নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করার জন্য’ সমবেত হয়েছে খবর পায় পুলিশ। সেখানে পৌঁছানো মাত্র পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে।
“ওই ঘটনায় এসআই মানিক কুমার সিকদার গুরুতর আঘাত পেয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এছাড়া এএসআই আল মামুন পারভেজ ও কনস্টেবল মোতাহার হোসেনসহ অন্যান্য অফিসারদের কিলঘুষি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থান জখম করা হয়েছে।
“আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, ঘটনাস্থলে তারা অ্যাডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর আহ্বানে সমবেত হয়েছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি করে দেশে অরাজকতার মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করাসহ সরকার পতনের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক লোক তারা ঢাকায় সমবেত করে।”
তবে বিএনপি দাবি করেছিল, ১৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলুকে তার গুলশানের বাসা থেকে ‘তুলে’ মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
পুলিশের ওপর আক্রমণ ও নাশকতার মামলায় সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছে চেম্বার জজ আদালত।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে দুলুর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এর আগে, গতকাল (রোববার) বিচারপতি মো. রেজাউল হকের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ দুলুকে জামিন দেয়। পরে তার জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডা থানার নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগের রাতে দুলু এবং আরও ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আসামি দুলুকে কারাগারে আটক ও পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. রিপন উদ্দিন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত দুলুর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, জিজ্ঞাসাবাদে তারা আরও স্বীকার করে, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি করে দেশে অরাজকতার মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্টসহ সরকার পতনের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক লোক ঢাকায় সমবেত করে।
ওই ১১ জন হলেন- ভোলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, মাকছুদুর রহমান, গোলাম মোস্তফা, আবির ইসলাম সাত্তার, তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে মামুন, শিমুল মিয়া, সোহেল, মোস্তাক হোসেন মুন্না, আব্দুল মান্নান শেখ বাবু ও শাহীনুর রহমান।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ১৭ অক্টোবর বাড্ডা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনার সময় বাড্ডা থানাধীন বৈঠাখালী ৩০ ফুট রাস্তার মাথায় গ্রিন টাওয়ারের নিচতলায় কিছু লোক ‘নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করার জন্য’ সমবেত হয়েছে খবর পায় পুলিশ। সেখানে পৌঁছানো মাত্র পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে।
“ওই ঘটনায় এসআই মানিক কুমার সিকদার গুরুতর আঘাত পেয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এছাড়া এএসআই আল মামুন পারভেজ ও কনস্টেবল মোতাহার হোসেনসহ অন্যান্য অফিসারদের কিলঘুষি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থান জখম করা হয়েছে।
“আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, ঘটনাস্থলে তারা অ্যাডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর আহ্বানে সমবেত হয়েছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি করে দেশে অরাজকতার মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করাসহ সরকার পতনের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক লোক তারা ঢাকায় সমবেত করে।”
তবে বিএনপি দাবি করেছিল, ১৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলুকে তার গুলশানের বাসা থেকে ‘তুলে’ মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।