বিসিএস পরীক্ষা ও মেডিকেল প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চেয়ে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার বিকেলে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট অবরোধ করে জবির শিক্ষার্থীরা। এসময় কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রশ্নফাঁসকারীদের বিচার চেয়ে স্লোগান দিতে থাকে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের চিত্র উঠে আসে। এতে দেশব্যাপী আলোচনার সৃষ্টি হয়। এ প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় ১৭ আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্যদিকে মেয়াদোত্তীর্ণ জবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন মেসেঞ্জারে সরাসরি মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করার তথ্যও জাতীয় গণমাধ্যমগুলোতে উঠে আসে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। প্রশ্নফাঁসের মতো গুরুতর রাষ্ট্রবিরোধী এই দুই ঘটনার বিচার চেয়ে কোটা আন্দোলনে ক্ষোভ প্রকাশ করে প্লেকার্ড হাতে দাঁড়াতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের।
এসময় লিখন ইসলাম নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, যারা প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত তারা বাংলাদেশের অস্তিত্বের সাথে বেঈমানি করে যাচ্ছে, যা লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। এজন্য আমরা কোটা সংস্কারের পাশাপাশি প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে যারা জড়িত সকলের বিচার চাই।
অপর আরেক শিক্ষার্থী তানজিম সিয়াম বলেন, সম্প্রতি গণমাধ্যমে বিসিএস ও মেডিকেল প্রশ্নফাঁসের খবর ভাসছে। এই চক্রে যারা জড়িত আছে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। তারা দেশের শত্রু। মেধাবীদের শত্রু। এসব ঘটনায় কয়েকজন আইনের হাতে গ্রেপ্তার হলেও অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি ধরা ছোঁয়ার বাইরে। এদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
বিসিএস পরীক্ষা ও মেডিকেল প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চেয়ে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার বিকেলে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট অবরোধ করে জবির শিক্ষার্থীরা। এসময় কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রশ্নফাঁসকারীদের বিচার চেয়ে স্লোগান দিতে থাকে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের চিত্র উঠে আসে। এতে দেশব্যাপী আলোচনার সৃষ্টি হয়। এ প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় ১৭ আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্যদিকে মেয়াদোত্তীর্ণ জবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন মেসেঞ্জারে সরাসরি মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করার তথ্যও জাতীয় গণমাধ্যমগুলোতে উঠে আসে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। প্রশ্নফাঁসের মতো গুরুতর রাষ্ট্রবিরোধী এই দুই ঘটনার বিচার চেয়ে কোটা আন্দোলনে ক্ষোভ প্রকাশ করে প্লেকার্ড হাতে দাঁড়াতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের।
এসময় লিখন ইসলাম নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, যারা প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত তারা বাংলাদেশের অস্তিত্বের সাথে বেঈমানি করে যাচ্ছে, যা লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। এজন্য আমরা কোটা সংস্কারের পাশাপাশি প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে যারা জড়িত সকলের বিচার চাই।
অপর আরেক শিক্ষার্থী তানজিম সিয়াম বলেন, সম্প্রতি গণমাধ্যমে বিসিএস ও মেডিকেল প্রশ্নফাঁসের খবর ভাসছে। এই চক্রে যারা জড়িত আছে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। তারা দেশের শত্রু। মেধাবীদের শত্রু। এসব ঘটনায় কয়েকজন আইনের হাতে গ্রেপ্তার হলেও অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি ধরা ছোঁয়ার বাইরে। এদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে।