বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির সমর্থনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের পদযাত্রা পুলিশ আটকে দেয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় দোয়েল চত্বরে জড়ো হয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেন। শিক্ষকদের মধ্যে সাদা দলের সমর্থক এবং কার্জন হলের শিক্ষকরাও যোগ দেন।
যখন বিক্ষোভকারীরা হাই কোর্টের দিকে যেতে চায়, তখন পুলিশ শিশু অ্যাকাডেমির সামনে ব্যারিকেড দিয়ে তাদের আটকায়। এতে পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়।
এক শিক্ষার্থীকে পুলিশ তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে, লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক নুসরাত জাহান চৌধুরী এবং প্রভাষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়া বাধা দেন। শেহরীন আমিন দাবি করেন, পুলিশ তার হাত মুচড়ে দেয় এবং ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এতে তিনি হাঁটুতে ব্যথা পান।
অন্যদিকে, মৎস্য ভবনের মোড় থেকে মিছিল করে আসা শিক্ষার্থীরা কদম ফোয়ারার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। সেখানে দুই শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দা সূর্যসেন হলের ছাত্র হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষার্থীদের ছাড়িয়ে আনতে অধ্যাপক এ এফ এম মোস্তাফিজুর রহমান ও মো. কামরুজ্জামান পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের মুক্ত করেন।
শিশু একাডেমির সামনে থাকা শিক্ষার্থীরা হাই কোর্ট মোড়ের সামনে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের বিচার দাবি করেন। বেলা ৩টার দিকে তারা কর্মসূচি শেষ করেন।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে, যা অনুযায়ী বুধবার দুপুরে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ পালিত হয়। আন্দোলনের সমন্বয়ক আবদুল কাদের টেলিগ্রামে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যা সারাদেশে ছাত্র-জনতার ওপর গণহত্যা, গ্রেপ্তার, হামলা, মামলা, গুম-খুনের প্রতিবাদে এবং জাতিসংঘের তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে আয়োজিত হয়।
বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির সমর্থনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের পদযাত্রা পুলিশ আটকে দেয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় দোয়েল চত্বরে জড়ো হয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেন। শিক্ষকদের মধ্যে সাদা দলের সমর্থক এবং কার্জন হলের শিক্ষকরাও যোগ দেন।
যখন বিক্ষোভকারীরা হাই কোর্টের দিকে যেতে চায়, তখন পুলিশ শিশু অ্যাকাডেমির সামনে ব্যারিকেড দিয়ে তাদের আটকায়। এতে পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়।
এক শিক্ষার্থীকে পুলিশ তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে, লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক নুসরাত জাহান চৌধুরী এবং প্রভাষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়া বাধা দেন। শেহরীন আমিন দাবি করেন, পুলিশ তার হাত মুচড়ে দেয় এবং ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এতে তিনি হাঁটুতে ব্যথা পান।
অন্যদিকে, মৎস্য ভবনের মোড় থেকে মিছিল করে আসা শিক্ষার্থীরা কদম ফোয়ারার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। সেখানে দুই শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দা সূর্যসেন হলের ছাত্র হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষার্থীদের ছাড়িয়ে আনতে অধ্যাপক এ এফ এম মোস্তাফিজুর রহমান ও মো. কামরুজ্জামান পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের মুক্ত করেন।
শিশু একাডেমির সামনে থাকা শিক্ষার্থীরা হাই কোর্ট মোড়ের সামনে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের বিচার দাবি করেন। বেলা ৩টার দিকে তারা কর্মসূচি শেষ করেন।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে, যা অনুযায়ী বুধবার দুপুরে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ পালিত হয়। আন্দোলনের সমন্বয়ক আবদুল কাদের টেলিগ্রামে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যা সারাদেশে ছাত্র-জনতার ওপর গণহত্যা, গ্রেপ্তার, হামলা, মামলা, গুম-খুনের প্রতিবাদে এবং জাতিসংঘের তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে আয়োজিত হয়।