শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর দেশে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক গুরুতর অভিযোগ করেছে যে, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে পর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান করা হচ্ছে না। শিক্ষকরা প্রশ্ন তুলেছেন, কেন সহিংসতা রোধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকরা এই অভিযোগ তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনের আগে তারা শাহবাগ থেকে মিছিল বের করে, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে দিয়ে ভিসি চত্বর হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোশাহিদা সুলতানা, কাজী মারুফুল ইসলাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শর্মি হোসেন ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তাঁরা কয়েকটি প্রশ্ন তুলে ধরেন:
বাংলাদেশ বর্তমানে কাদের শাসনে পরিচালিত হচ্ছে—সেনাপ্রধান, প্রেসিডেন্ট, নাকি স্পিকার? ছাত্রদের অসহযোগ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আইএসপিআর কেন সক্রিয় হয়ে উঠেছে?
গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাসমূহের সুরক্ষা দিতে পুলিশের উপস্থিতি কেন নেই? সেনাবাহিনী কেন ব্যর্থ হচ্ছে?
কোন আইনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক নেতাদের বঙ্গভবনে সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য মনোনীত বা নির্বাচিত করা হয়েছে?
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে সুরক্ষা দেওয়ার এবং সহিংসতা বন্ধ করার জন্য কেন কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না?
শিক্ষকরা নতুন সংবিধান প্রণয়নের দাবি জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে একটি সংবিধান সভার মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে, যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তারা দেশের ক্ষয়ক্ষতি রোধে সেনাবাহিনীর কার্যকর ভূমিকার আহ্বান জানান এবং বিভিন্ন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার দাবি করেন।
মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট ২০২৪
শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর দেশে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক গুরুতর অভিযোগ করেছে যে, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে পর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান করা হচ্ছে না। শিক্ষকরা প্রশ্ন তুলেছেন, কেন সহিংসতা রোধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকরা এই অভিযোগ তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনের আগে তারা শাহবাগ থেকে মিছিল বের করে, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে দিয়ে ভিসি চত্বর হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোশাহিদা সুলতানা, কাজী মারুফুল ইসলাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শর্মি হোসেন ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তাঁরা কয়েকটি প্রশ্ন তুলে ধরেন:
বাংলাদেশ বর্তমানে কাদের শাসনে পরিচালিত হচ্ছে—সেনাপ্রধান, প্রেসিডেন্ট, নাকি স্পিকার? ছাত্রদের অসহযোগ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আইএসপিআর কেন সক্রিয় হয়ে উঠেছে?
গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাসমূহের সুরক্ষা দিতে পুলিশের উপস্থিতি কেন নেই? সেনাবাহিনী কেন ব্যর্থ হচ্ছে?
কোন আইনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক নেতাদের বঙ্গভবনে সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য মনোনীত বা নির্বাচিত করা হয়েছে?
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে সুরক্ষা দেওয়ার এবং সহিংসতা বন্ধ করার জন্য কেন কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না?
শিক্ষকরা নতুন সংবিধান প্রণয়নের দাবি জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে একটি সংবিধান সভার মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে, যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তারা দেশের ক্ষয়ক্ষতি রোধে সেনাবাহিনীর কার্যকর ভূমিকার আহ্বান জানান এবং বিভিন্ন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার দাবি করেন।