বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় নিহত ও আহতদের তালিকা প্রণয়নের কাজ করছে আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা সংগঠনটির স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি। প্রাথমিক তথ্যে উঠে এসেছে, এ আন্দোলনে সারাদেশে ১৫৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৩১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। তবে এ তালিকা আরও যাচাই-বাছাই করা হবে।
শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি ও জাতীয় নাগরিক কমিটির যৌথ উদ্যোগে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সচিব তারেক রেজা বলেন, “আমাদের প্রাথমিক তালিকায় ১৫৮১ জনের তথ্য রয়েছে, তবে এটি যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত করা হবে। ডিসিদের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিগুলোর মাধ্যমে যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হবে।”
এর আগে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর সরকারের প্রকাশিত তালিকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা ৭০৮ জন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকদের মতে, এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।
আন্দোলনটি ২০১৮ সালে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হয়, যা পরবর্তীতে সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। পুলিশের গুলিতে রংপুরের আবু সাঈদসহ ছয়জনের মৃত্যুর পর আন্দোলন আরও তীব্র হয়। শেখ হাসিনা ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন। এরপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয় এবং আহত ও নিহতদের তালিকা প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মুহাম্মাদ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির আহ্বায়ক নাহিদা বুশরা এবং বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় নিহত ও আহতদের তালিকা প্রণয়নের কাজ করছে আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা সংগঠনটির স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি। প্রাথমিক তথ্যে উঠে এসেছে, এ আন্দোলনে সারাদেশে ১৫৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৩১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। তবে এ তালিকা আরও যাচাই-বাছাই করা হবে।
শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি ও জাতীয় নাগরিক কমিটির যৌথ উদ্যোগে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সচিব তারেক রেজা বলেন, “আমাদের প্রাথমিক তালিকায় ১৫৮১ জনের তথ্য রয়েছে, তবে এটি যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত করা হবে। ডিসিদের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিগুলোর মাধ্যমে যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হবে।”
এর আগে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর সরকারের প্রকাশিত তালিকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা ৭০৮ জন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকদের মতে, এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।
আন্দোলনটি ২০১৮ সালে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হয়, যা পরবর্তীতে সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। পুলিশের গুলিতে রংপুরের আবু সাঈদসহ ছয়জনের মৃত্যুর পর আন্দোলন আরও তীব্র হয়। শেখ হাসিনা ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন। এরপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয় এবং আহত ও নিহতদের তালিকা প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মুহাম্মাদ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির আহ্বায়ক নাহিদা বুশরা এবং বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।