একইদিনে দুটি মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী। দুর্নীতি ও নাশকতার পৃথক দুটি আদালত আজ মঙ্গলবার ঢাকার এ রায় দেয়।
আলতাফ হোসেন চৌধুরীর আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এ মামলায় দুদকের পক্ষ থেকে আদালতে ২০ জন সাক্ষীকে হাজির করা হয়। আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে আজ এ মামলা থেকে আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে খালাস দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আলতাফ হোসেন চৌধুরী আদালতে হাজির ছিলেন।’
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, দুদকের মামলার সূত্রে জানা গেছে, ১ কোটি ৫৩ লাখ ৫২ হাজার ৩০০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর রমনা থানায় আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ জুন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়।
প্রায় এক বছর আগে একটি নাশকতার মামলায় আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ২১ মাসের কারাদ- দেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত।
ঢাকার সিএমএম আদালতের ওই রায় চ্যালেঞ্জ করে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করেন আলতাফ হোসেন চৌধুরী। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ বিএনপি নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরীর করা আপিল আজ মঞ্জুর করেছেন।
তার আইনজীবী বোরহান উদ্দিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গুলশান থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় ২১ মাস কারাদ- পাওয়া আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। সিএমএম আদালতের রায় চ্যালেঞ্জ করে তাঁর মক্কেলের করা আপিল আবেদন মঞ্জুর করেছেন।’
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, গুলশান থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর বিএনপির নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ২১ মাসের সাজা হয়।
আইনজীবী ও আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, ২০১১ সালের ৪ জুন রাজধানীর মহাখালী ওয়ারলেস গেট এলাকায় বেআইনি সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া হয়। এ ছাড়া গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগে এই মামলা হয়।
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
একইদিনে দুটি মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী। দুর্নীতি ও নাশকতার পৃথক দুটি আদালত আজ মঙ্গলবার ঢাকার এ রায় দেয়।
আলতাফ হোসেন চৌধুরীর আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এ মামলায় দুদকের পক্ষ থেকে আদালতে ২০ জন সাক্ষীকে হাজির করা হয়। আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে আজ এ মামলা থেকে আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে খালাস দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আলতাফ হোসেন চৌধুরী আদালতে হাজির ছিলেন।’
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, দুদকের মামলার সূত্রে জানা গেছে, ১ কোটি ৫৩ লাখ ৫২ হাজার ৩০০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর রমনা থানায় আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ জুন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়।
প্রায় এক বছর আগে একটি নাশকতার মামলায় আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ২১ মাসের কারাদ- দেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত।
ঢাকার সিএমএম আদালতের ওই রায় চ্যালেঞ্জ করে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করেন আলতাফ হোসেন চৌধুরী। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ বিএনপি নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরীর করা আপিল আজ মঞ্জুর করেছেন।
তার আইনজীবী বোরহান উদ্দিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গুলশান থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় ২১ মাস কারাদ- পাওয়া আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। সিএমএম আদালতের রায় চ্যালেঞ্জ করে তাঁর মক্কেলের করা আপিল আবেদন মঞ্জুর করেছেন।’
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, গুলশান থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর বিএনপির নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ২১ মাসের সাজা হয়।
আইনজীবী ও আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, ২০১১ সালের ৪ জুন রাজধানীর মহাখালী ওয়ারলেস গেট এলাকায় বেআইনি সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া হয়। এ ছাড়া গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগে এই মামলা হয়।