ঢাকার মিরপুরে রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস থেকে লাগা আগুনে দুই পরিবারের সাতজন দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় রুমা নামের এক নারী মারা গেছেন। এর আগে মারা যান তার স্বামী খলিল।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, “চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুমা মারা যান। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন।”
৩২ বছর বয়সী রুমার শরীরের ২০ শতাংশ পুড়েছিল।
গত রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মিরপুরের ১১ নম্বর সেকশনের সি-ব্লকের এক বাসায় আগুনের ঘটনায় খলিল, তার স্ত্রী ও তিন শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়।
দগ্ধ অন্য পরিবারের দুজন হলেন শাহজাহান (৩৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না (২৫)। স্বপ্নার শরীরের ১৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
গুরুতর অবস্থায় তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
স্বজনদের বরাতে সেদিন চিকৎসক শাওন বলেছিলেন, ‘সম্ভবত’ রান্নাঘরের গ্যাসের লাইনে লিকেজ ছিল। ভোরে চুলা জ্বালাতে গেলে জমে থাকা গ্যাসে বিস্ফোরণ ঘটে। তাতেই তারা দগ্ধ হন।
শনিবার ডা. শাওন বলেন, খলিলের দুই সন্তান আবদুল্লাহ ও মোহাম্মদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
“আবদুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের অবস্থাও ভালো না। ভর্তি যারা আছে, তাদের সবার অবস্থাই ক্রিটিক্যাল, তবে এই দুজনের অবস্থা বেশি খারাপ।”
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকার মিরপুরে রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস থেকে লাগা আগুনে দুই পরিবারের সাতজন দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় রুমা নামের এক নারী মারা গেছেন। এর আগে মারা যান তার স্বামী খলিল।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, “চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুমা মারা যান। তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি ছিলেন।”
৩২ বছর বয়সী রুমার শরীরের ২০ শতাংশ পুড়েছিল।
গত রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মিরপুরের ১১ নম্বর সেকশনের সি-ব্লকের এক বাসায় আগুনের ঘটনায় খলিল, তার স্ত্রী ও তিন শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়।
দগ্ধ অন্য পরিবারের দুজন হলেন শাহজাহান (৩৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না (২৫)। স্বপ্নার শরীরের ১৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
গুরুতর অবস্থায় তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
স্বজনদের বরাতে সেদিন চিকৎসক শাওন বলেছিলেন, ‘সম্ভবত’ রান্নাঘরের গ্যাসের লাইনে লিকেজ ছিল। ভোরে চুলা জ্বালাতে গেলে জমে থাকা গ্যাসে বিস্ফোরণ ঘটে। তাতেই তারা দগ্ধ হন।
শনিবার ডা. শাওন বলেন, খলিলের দুই সন্তান আবদুল্লাহ ও মোহাম্মদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
“আবদুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের অবস্থাও ভালো না। ভর্তি যারা আছে, তাদের সবার অবস্থাই ক্রিটিক্যাল, তবে এই দুজনের অবস্থা বেশি খারাপ।”