ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা তিনটি যানবাহনে বেপরোয়া গতির একটি বাস ধাক্কা দিয়ে ছয়জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো মামলা হয়নি। ঘটনার কারণ এবং দায়ী ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কারকে বেপারী পরিবহনের একটি বাস ধাক্কা দিলে প্রাইভেট কারে থাকা একই পরিবারের চারজন এবং মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হন। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জের নন্দনকোনা গ্রামের নুর আলমের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪০), বড় মেয়ে ইসরাত জাহান (২৪), ছোট মেয়ে রিহা মনি (১১), নাতি আইয়াজ হোসেন (২), মোটরসাইকেল আরোহী রেশমা আক্তার (২৬) ও তাঁর ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)। আহতরা হলেন প্রাইভেট কারের মালিক নুর আলম (৪২), তাঁর বোন ফাহমিদা আক্তার (১৭), চালক হাবিবুর রহমান (৩৮) এবং মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়া (৪২)।
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল কাদের জিলানি জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার বাসটি থানায় রয়েছে এবং চালকসহ সংশ্লিষ্টদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, টোল প্লাজায় টোল পরিশোধের জন্য মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার দাঁড়িয়ে থাকার সময় বেপরোয়া গতিতে একটি বাস এসে ধাক্কা দেয়। টোল প্লাজায় থাকা অন্যান্য যানবাহনকে ধাক্কা দিয়ে বাসটি সামনে এগিয়ে যায়।
এই ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকেই দুর্ঘটনাকে পরিকল্পিত হতে পারে বলে সন্দেহ করছেন। তাঁদের দাবি, বাসটি যদি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে থাকে, তবে অন্য কোনো দিকে আঘাত করতে পারত। বিষয়টি গভীরভাবে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তারা।
ঘটনায় আহতদের মধ্যে তিনজনকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গুরুতর আহত রেশমাকে পরে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত চলছে এবং অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালানো হবে।
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা তিনটি যানবাহনে বেপরোয়া গতির একটি বাস ধাক্কা দিয়ে ছয়জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো মামলা হয়নি। ঘটনার কারণ এবং দায়ী ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কারকে বেপারী পরিবহনের একটি বাস ধাক্কা দিলে প্রাইভেট কারে থাকা একই পরিবারের চারজন এবং মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হন। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জের নন্দনকোনা গ্রামের নুর আলমের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪০), বড় মেয়ে ইসরাত জাহান (২৪), ছোট মেয়ে রিহা মনি (১১), নাতি আইয়াজ হোসেন (২), মোটরসাইকেল আরোহী রেশমা আক্তার (২৬) ও তাঁর ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)। আহতরা হলেন প্রাইভেট কারের মালিক নুর আলম (৪২), তাঁর বোন ফাহমিদা আক্তার (১৭), চালক হাবিবুর রহমান (৩৮) এবং মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়া (৪২)।
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল কাদের জিলানি জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার বাসটি থানায় রয়েছে এবং চালকসহ সংশ্লিষ্টদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, টোল প্লাজায় টোল পরিশোধের জন্য মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার দাঁড়িয়ে থাকার সময় বেপরোয়া গতিতে একটি বাস এসে ধাক্কা দেয়। টোল প্লাজায় থাকা অন্যান্য যানবাহনকে ধাক্কা দিয়ে বাসটি সামনে এগিয়ে যায়।
এই ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকেই দুর্ঘটনাকে পরিকল্পিত হতে পারে বলে সন্দেহ করছেন। তাঁদের দাবি, বাসটি যদি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে থাকে, তবে অন্য কোনো দিকে আঘাত করতে পারত। বিষয়টি গভীরভাবে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তারা।
ঘটনায় আহতদের মধ্যে তিনজনকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গুরুতর আহত রেশমাকে পরে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত চলছে এবং অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালানো হবে।